শুধু যোশী মঠ নয়, তলিয়ে যাবে আরও বিখ্যাত সব জায়গা! বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কার তলিকা একনজরে
মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি যোশী মঠ সফর করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দফতর বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেছে। এখন যোশী মঠের একাংশের মানুষের সেখান থেকে সরে যাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু যোশী মঠই আতঙ্কের কেন্
মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি যোশী মঠ সফর করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দফতর বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেছে। এখন যোশী মঠের একাংশের মানুষের সেখান থেকে সরে যাওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধু যোশী মঠই আতঙ্কের কেন্দ্রে নয়, হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত বেশ কয়েকটি শহর ভূমিধসের কারণে ঝুঁকিপূর্ণ।
কেন এই পরিস্থিতি
বিশেষজ্ঞরা
যোশী
মঠের
বর্তমান
পরিস্থিতির
জন্য
সাধারণ
মানুষকেই
দায়ী
করেছেন।
তাঁরা
বলছেন,
এলাকার
ভূতত্বের
কথা
বিবেচনা
না
করেই
সেখানে
ক্রিয়াকলাপ
বৃদ্ধি
করা
হয়েছে।
পরিবেশের
কথা
চিন্তার
মধ্যেই
আনা
হয়নি।
সাম্প্রতিক
অতীতে
টানা
বর্ষা
এবং
বন্যার
কারণে
যোশী
মঠের
নিচের
মাটি
অনেকটাই
সরে
গিয়েছে।
সেই
কারণে
আজকের
এই
পরিস্থিতি।
এছাড়াও
ভূতত্ত্ববিদরা
বলছেন,
বর্তমানের
এই
পরিস্থিতির
অন্যতম
কারণ
হল
মেইন
সেন্ট্রাল
থ্রাস্টের
পুনরায়
সক্রিয়
হওয়া।
যেখানে
ভারতীয়
প্লেট
ইউরেশিয়ান
প্লেটের
নিচে
চলে
যাচ্ছে।
উপেক্ষা করা হয়েছে বিশেষজ্ঞদের বার্তা
বিশেষজ্ঞরা বলছেন গত দুই-দশকের বেশি সময় ধরে সরকারকে যোশী মঠের পরিস্থিতি নিয়ে সতর্ক করে আসা হলেও, সবই উপেক্ষা করা হয়েছে। কেউ প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধে জয়ী হতে পারে না, বলছেন ভূতত্ত্ববিদরা। তাঁরা বলছেন, যে কোনও ভূতাত্ত্বিক ত্রুটি সাধারণ মানুষ পরিবর্তন করতে পারে না। এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। উচ্চ প্রযুক্তির ব্যবহার করে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করা সম্ভব বলেও মন্তব্য করেছেন তাঁরা।
আরও যেসব জায়গায় এই পরিস্থিতির আশঙ্কা
ভূতত্ববিদরা
বলছেন,
শুধু
যোশী
মঠেই
নয়,
বর্তমানে
যোশী
মঠের
মতো
পরিস্থিতি
অদূর
ভবিষ্যতে
তৈরি
হতে
পারে
হিমালয়ের
ওপরে
থাকা
শহরগুলিতে।
এর
মধ্যে
নৈনিতাল
অন্যতম।
নৈনিতালে
অনিয়ন্ত্রিত
নির্মাণ
পরিস্থিতির
পরিবর্তন
ঘটাচ্ছে।
২০১৬
সালের
একটি
রিপোর্টে
বলা
হয়েছে,
শহরের
অর্ধেক
অংশ
ভূমিধসের
ফলে
তৈরি
ধ্বংসাবশেষের
ওপরে
তৈরি
হয়েছে।
গবেষণায়
দেখা
গিয়েছে
নৈনিতালে
প্রধানত
শেল
ও
স্লেট-সহ
চুনাপাথর
রয়েছে।
এইসব
জায়গায়
ওপরে
মাটির
শক্তি
খুব
কম।
তালিকায় উত্তরকাশী-চম্পাওয়া
বিশেষজ্ঞরা
বলছেন,
যোশী
মঠের
মতো
পরিস্থিতি
নৈতিতাল
ছাড়াও
উত্তরকাশী
এবং
চম্পাওয়াতেও
তৈরি
হতে
পারে।
এইসব
এলাকায়
অত্যন্ত
ভূমিকম্প
প্রবণ।
শহরের
ভিত্তিও
খুব
দুর্বল।
ফল্টলাইনগুলি
পুনরায়
সক্রিয়
হওয়া
ছাড়াও
জনসংখ্যার
ব্যাপক
বৃদ্ধি
এবং
নির্মাণ
কাজের
পরিস্থিতির
ওপরে
প্রভাব
ফেলছে।
এদিকে
উত্তরাখণ্ডের
মুখ্যমন্ত্রীর
সঙ্গে
বিষয়টি
নিয়ে
কথা
বলেছেন
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী।
সরকারি
তরফে
সব
ধরনের
সহায়তার
আশ্বাস
দিয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী।
এদিন
প্রধানমন্ত্রীর
অফিসের
তরফে
যোশীমঠের
পরিস্থিতি
নিয়ে
বৈঠক
করা
হয়।
সেখানে
ভিডিও
কনফারেন্সের
মাধ্যমে
হাজির
ছিলেন
রাজ্যের
আধিকারিকরা।
পার্থর বদলে বেহালা পশ্চিমে দিদির সুরক্ষা কবচের দায়িত্বে কে? তাৎপর্যপূর্ণ উত্তর দেবাশিস কুমারের