মোদীর দল শাসিত এই রাজ্যে আইএএস-এ পদোন্নতি আটকে গেল মন্ত্রী কন্যার, কেন এমন হল
সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনালের বাধায় আইএএস-এ পদোন্নতি আটকে গেল হরিয়ানার এক মন্ত্রী কন্যার। নন-এইচসিএস কোটা থেকে আইএএস-এ পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়েছিল।
সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনালের বাধায় আইএএস-এ পদোন্নতি আটকে গেল হরিয়ানার এক মন্ত্রী কন্যার। নন-এইচসিএস কোটা থেকে আইএএস-এ পদোন্নতির সুপারিশ করা হয়েছিল। ক্যাট ইউপিএসসিকে তালিকা তৈরি করতে বারণ করেছে।
সূত্রের খবর, হরিয়ানার বিজেপি সরকার, শিক্ষামন্ত্রী রামবিলাস শর্মার মেয়ের জন্য নন-এইচসিএস কোটা থেকে আইএএস-এ পদোন্নতির সুপারিশ করেছিল। কিন্তু সেই পদের দাবিদার ছিলেন ১৬ জন। এমনই একজন কৃষি দফতরের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর সুরিন্দার সিং দাহিয়া এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদন করেন। নন-এইচসিএস কোটা থেকে আইএএস-এ পদোন্নতিতে একজনই সুযোগ পেতেন।
বিচারপতি এমএস সুল্লার এবং বিচারপতি পি গোপীনাথকে নিয়ে গঠিত সেন্ট্রাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইবুনালের বেঞ্চ, হরিয়ানা সরকার, ইউপিএসসি এবং আশা শর্মাকে নোটিস পাঠিয়েছে।
সূত্রে খবর, ইউপিএসসি , শর্টলিস্ট হওয়া ৫ প্রার্থীর থেকে উপযুক্তকে নির্বাচনের জন্য ২২ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছে।
গত বছরেও আশা শর্মার নাম শর্টলিস্ট করা হয়েছিল। কিন্তু ইউপিএসসি-র আপত্তির কারণে তা হয়নি। ফলে আইএএস ক্যাডারের জন্য বাছাও হয়নি।
ক্যাটের
কাছে
করা
অভিযোগে,
সুরিন্দার
সিং
দাহিয়া
বলেছেন,
তালিকায়
৩
নম্বরে
থাকা
ব্যক্তি(
ড.
আশা
শর্মা)
কে
বিশেষ
সুবিধা
দেওয়া
হয়েছে।
সিলেকশন
লিস্ট
তৈরি
হয়েছেল
২০১৫
সালে।
অভিযোগকারীর
আইনজীবী
জানিয়েছেন,
রাজেশ
গর্গ
জানিয়েছেন,
২০১৪-র
১
এপ্রিল
থেকে
২০১৪-র
৩১
অক্টোবর-এ
আশা
শর্মার
অ্যানুয়াল
কনফিডেনশিয়াল
রিপোর্ট(এসিআর)
পাওয়া
যায়নি।
১
নভেম্বর
২০১৪
থেকে
৩১
মার্চ
২০১৫
পর্যন্ত
আশা
শর্মার
এসিআর
নিয়েই
প্রশ্ন
তুলেছেন
অভিযোগকারী।
এই
সময়ের
মধ্যে
ডিসেম্বর
১
থেকে
২০-র
মধ্যে
আর্নড
লিভে
ছিলেন
আশা
শর্মা।
অন্যদিকে,
জানুয়ারির
১৫
থেকে
মার্চের
১৫
পর্যন্ত
তিনি
চাইল্ড
কেয়ার
লিভে
ছিলেন।
ছুটিতে
থাকা
অবস্থায়
কী
ভাবে
এসিআর
লেখা
যায়
তা
নিয়েও
প্রশ্ন
তুলেছেন
অভিযোগকারী।