লকডাউনে চাহিদা কমেছে বিদ্যুতের! সাধারণের ওপর চাপ বাড়াতে পারে মাশুল
লকডাউনে বন্ধ স্কুল, কলেজ, অফিস। বাড়ি ছাড়া প্রায় সবকিছুই। ফলে চাহিদা কমেছে বিদ্যুতের। এই চাহিদা কমার জের আপনার ওপর এসে পড়তে পারে। এমনটাই খবর সূত্রের।
লকডাউনে বন্ধ স্কুল, কলেজ, অফিস। বাড়ি ছাড়া প্রায় সবকিছুই। ফলে চাহিদা কমেছে বিদ্যুতের। এই চাহিদা কমার জের আপনার ওপর এসে পড়তে পারে। এমনটাই খবর সূত্রের। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য লকডাউনের ফলে রাজ্যে দুই প্রধান বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থা সিইএসসি এবং রাজ্য বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থার আয় কমেছে ২৫ ো ১৫ শতাংশের মতো।
বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থাগুলির খরচের দুটি অংশ
সাধারণভাবে বিদ্যুৎ বন্টনকারী সংস্থাগুলির খরচের দুটি অংশ। একটি হল ফিক্সড কস্ট আর অপর একটি হল ভ্যারিয়েবল কস্ট। ফিক্সড কস্টের মধ্যে রয়েছে, সংস্থার ঋণ, কর্মীদের বেতন, রক্ষণাবেক্ষণের খরচের মতা বিষয়। অন্যদিকে ভেরিয়েবল কস্টের মধ্যে রয়েছে জ্বালানির খরচ। তবে সংস্থাগুলির ফিক্সড কস্টের মধ্যে ৬০ শতাংশ হবল ফিক্সড কস্ট।
লকডাউনে কমেনি ফিক্সড কস্ট
দেশব্যাপী লকডাউনে বিদ্যুতের চাহিদা কমে গেলেও, কমেনি ফিক্সড কস্ট। অন্যদিকে দেশব্যাপী বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থাগুলির আয় কমেছে।
৩০ নভেম্বরের মধ্যে এপিআর জমা দেবে সংস্থাগুলি
৩০ নভেম্বরের মধ্যে বিদ্যুৎ বন্টন সংস্থাগুলি অ্যানুয়াল পারফরম্যান্স রিপোর্ট জমা দেবে। সেখানে সব বিষয়ই উল্লেখ থাকে। বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশন যদি সেই সময় চায় তাহলেই বেড়ে যেতে পারে বিদ্যুতের মাশুল।