For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

কর্ণাটকে সরকার গঠন নিয়ে দড়ি টানাটানি? উল্লেখযোগ্য ভূমিকা মোদীর রাজ্যের এই ব্যক্তির

কর্ণাটকে সরকার গঠন নিয়ে কি দড়ি টানাটানি শুরু হতে চলেছে। শেষ পর্যন্ত যে ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে তাতে অন্তত তেমনটাই ইঙ্গিত। রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনও বিতর্ক তৈরি হয় কিনা, এখন সেটাই দেখার।

  • |
Google Oneindia Bengali News

কর্ণাটকে সরকার গঠন নিয়ে কি দড়ি টানাটানি শুরু হতে চলেছে। শেষ পর্যন্ত যে ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে তাতে অন্তত তেমনটাই ইঙ্গিত। রাজ্যপালের সিদ্ধান্ত নিয়ে কোনও বিতর্ক তৈরি হয় কিনা, এখন সেটাই দেখার।

কর্ণাটকে সরকার গঠন নিয়ে দড়ি টানাটানি? উল্লেখযোগ্য ভূমিকা মোদীর রাজ্যের এই ব্যক্তির

দিনের শুরুতে কংগ্রেসের সঙ্গে বিজেপির ব্যবধান কম ছিল। একটা সময়ে এগিয়ে থাকা আসনের নিরিখে বিজেপি পৌঁছে যায় ১১৬-তেও। স্বভাবতই দেশের বিভিন্ন জায়গায় সঙ্গে উল্লসিত হয়ে পড়েন কর্ণাটকের বিজেপি নেতা-কর্মী-সমর্থকরাও। কিন্তু বেলা যতই বাড়তে থাকে, বিজেপির সঙ্গে কংগ্রেসের ব্যবধান কিছুটা কমলেই আসন সংখ্যার নিরিখে জেডিএস উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে।

২২৪ আসনের বিধানসভায় নির্বাচন হয়েছে ২২২ টি আসনে। এই মুহূর্তে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য দরকার ১১২ টি আসন। কিন্তু প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিজেপির জেতা এবং এগিয়ে থাকা মিলিয়ে আসন সংখ্যা ১০৪। এক সংখ্যাগরিষ্ঠ হলেও, যা সংখ্যাগরিষ্ঠাতার থেকে কম। অন্যদিকে, কংগ্রেস(৭৮) ও জেডিএস(৩৮) কে একসঙ্গে করলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় ১১৬ তে। যা সংখ্যাগরিষ্ঠতার থেকে কিছুটা বেশি।

গোয়া পর্ব না ফেরাতে চূড়ান্ত মাত্রায় সতর্ক কংগ্রেস। সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে আলোচনার পর গোলাম নবি আজাদ কথা বলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়ার সঙ্গে। দলের তরফে কুমারস্বামীর সঙ্গে কথা বলা হয়। জেডিএসকে সমর্থনের কথা জানিয়ে দেয় কংগ্রেস। জেডিএসও কংগ্রেসের প্রস্তাব গ্রহণ করে। কুমারস্বামীকে মুখ্যমন্ত্রী করে বাইরে থেকে সমর্থনের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে কংগ্রেস, এমনটাই সূত্রের খবর।

অন্যদিকে বিজেপিও বসে নেই। বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বেঙ্গালুরুতে পৌঁছে তাঁদের তৎপরতা শুরু করে দিয়েছেন।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, কংগ্রেসের সঙ্গে কথা বলে জেডিএস এবং কংগ্রেসের একটি দল রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। সেই দলে থাকবেন গোলাম নবি আজাদ। অন্যদিকে, ইয়েদুরাপ্পারও রাজ্যপালের কাছে যাওয়ার কথা রয়েছে।

যদিও এক্ষেত্রে সব ক্ষমতাই রয়েছে রাজ্যপালের হাতে। রাজ্যপালের রাজনৈতিক পরিচয় গুজরাতের প্রাক্তন বিজেপি নেতা হিসেবে। তিনি হলেন, ভাজুভাই ভালা।

রাজ্যপালের সামনে বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্তের পথ খোলা রয়েছে। কংগ্রেস ও জেডিএস জোট গঠন করে সরকার গঠনের দাবি জানালেও, তিনি একক সংখ্যাগরিষ্ঠদলকে সরকার গঠনের জন্য ডাকতে পারেন। অন্যদিকে, কংগ্রেস ও জেডিএস জোটকেও তিনি ডাকতে পারেন। যদিও কংগ্রেস ও জেডিএস-এর নির্বাচন পূর্ববর্তী কোনও জোট ছিল না। এসম্পর্কে একাধিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন রাজ্যপাল। কিন্তু সেটা বিজেপি-র সহায়ক হবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। তবে বিজেপি সহায়ক কিছু হলে কংগ্রেস তথা বিরোধীদের তরফে প্রবল সমালোচনা শুরু হয়ে যাবে। তৈরি হবে বিতর্ক।

সব থেকে বড় কথা যেখানে নির্বাচনে স্পষ্ট ফল বলে কিছু থাকে না, সেখানে কী সিদ্ধান্ত নেবেন সেটা রাজ্যপালের ওপরই নির্ভর করে। এসম্পর্কে লিখিতভাবে কিছু দেওয়াও নেই। সেদিক থেকে দেখতে গেলে কর্ণাটকে সরকার গঠন নিয়ে বিতর্ক তৈরির অবকাশ থেকেই যায়।

English summary
Decision of the Governor is the main thing in the case of Karnataka Assembly
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X