'মৃত' আপ সদস্যকে গ্রেফতার করল পুলিশ
অভিযোগ, আপের এই সদস্য মানসিক ভারসাম্যহীন এক ব্যক্তিকে খুন করেছেন। এবং তাঁকে যাতে শণাক্ত করা না যায় তার জন্য আগুন দিয়ে তাঁকে জ্বালিয়ে দেন অভিষুক্ত। বিষয়টিকে এমনভাবে ,াজান যাতে মনে হয় ওই ঘটনায় চন্দ্রমোহনেরই মৃত্যু হয়েছে। এর পর থেকে ওই মৃত ব্যক্তির পরিচয় নিয়েই জীবনযাপন করছিলেন চন্দ্রমোহন। এই ঘটনা সত্যি বলে চন্দ্রমোহন নাকি স্বীকারও করে নিয়েছে। এই খুনের পিছনে এক অবিবাহিত মহিলার সঙ্গে থাকাই তাঁর উদ্দেশ্য ছিল বলে পুলিশকে জানিয়েছেন চন্দ্রমোহন। ওই মহিলাকেও বেঙ্গালুরুতে নিয়ে আসা হয়েছিল বলে জানিয়েছে পুলিষ।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, খুন ছাড়াও চন্দ্রমোহন শর্মার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
পুলিশ সূত্ররে খবর, চন্দ্রমোহেনর মৃত্যুর এক মাসের মাথায় এখই এলাকার একটি মেয়ের নিখোঁজ হওয়ার অভিযোগ দায়ের হয় থানায়। তদন্তে নেমে ওই মহিলার ফোনের ঠিকুজি কুষ্টি বের করে পুলিশ। এর পরেই জানতে পারে যে ওই মহিলার সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ রেখে গিয়েছিল চন্দ্রমোহন শর্মা। শর্মা বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী রয়েছেন। স্ত্রী পুলিশকে জানায়, আগের তদন্তকারী অফিসার তাঁকে বলেছিলেন একটি মেয়েকে পাওয়া গিয়েছে যে তাঁর স্বামী অর্থাৎ চন্দ্রমোহন শর্মার নামে নথিভুক্ত একটি সিম কার্ড ব্যবহার করছেন। এর পর তদন্তে নেমে জটের জটিলতা কাটিয়ে ওঠে পুলিশ। এবং অবশেষে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেফতার করা হয় চন্দ্রমোহন শর্মাকে।