করোনা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে, আগামীকাল ১১টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হর্ষ বর্ধনের
আগামীকাল ১১টি রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হর্ষ বর্ধনের
গত বছরের ন্যায় এ বছরও মার্চ মাসে করোনার দাপট বাড়তে শুরু করেছে এই দেশে। এরই মাঝে পাঁচ রাজ্যে চলছে বিধানসভা নির্বাচন, যা নিয়ে চিন্তা আরও বেড়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার এই করোনা পরিস্থিতি নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী হর্ষ বর্ধন ১১ টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্বাস্থ্য মন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনায় বসবে। এই আলোচনায় প্রধানত দেশজুড়ে দৈনিক সংক্রমণ বৃদ্ধি নিয়ে আলোচনা করা হবে। সোমবার দেশে নতুনভাবে আক্রান্ত হয়েছেন ১০৩,৫৫৮ জন, যা মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে সর্বোচ্চ। এই নিয়ে দেশের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১২,৫৮৯,০৬৭–এ।
২দিন
আগেই
প্রধানমন্ত্রী
নরেন্দ্র
মোদী
সরকারি
কর্মকর্তাদের
সঙ্গে
কোভিড
পর্যালোচনা
নিয়ে
বৈঠক
সারেন,
যেখানে
মহারাষ্ট্র,
পাঞ্জাব
ও
ছত্তিশগড়ের
মতো
রাজ্যগুলিতে
করোনার
প্রভাব
ব্যাপকভাবে
পড়েছে,
তা
নিয়ে
আলোচনা
হয়।
মোদী
আধিকারিকদের
জানিয়েছেন
যে
টেস্টি,
ট্রেসিং,
চিকিৎসা
ও
কোভিড
যথাযথ
আচরণ
বিধি
এবং
গুরুত্ব
সহকারে
টিকাকরণের
কৌশল
কার্যকর
করতে
হবে
মহামারি
রোধের
জন্য।
প্রধানমন্ত্রীর
এই
পর্যালোচনা
বৈঠকে
কোভিড–১৯
প্রতিরোধমূলক
সতর্কতাগুলি
মেনে
চলার
ওপর
জোর
দিয়েছিলেন।
যার
মধ্যে
মাস্ক
পরা
ও
সামাজিক
দুরত্ব
না
মানার
উদাসীনতা
দেশে
করোনা
সংক্রমনকে
আরও
বাড়িয়ে
তুলেছে।
এই
বৈঠকে
এও
বলা
হয়
যে
দেশের
১০টি
রাজ্যে
করোনা
সংক্রমণ
ও
মৃত্যুর
ক্ষেত্রে
৯০
শতাংশের
বেশি
অবদান
রয়েছে।
গত বছরের ১৭ সেপ্টেম্বরের পর থেকেই দেশে দৈনিক সংক্রমণ কমতে শুরু করে এবং এটি পাঁচমাস আগে পর্যন্ত একই রকম ছিল তবে বর্তমানে করোনা সংক্রমণ ফের মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে, যাকে বিশেষজ্ঞরা দ্বিতীয় ওয়েভ বলে অ্যাখা দিচ্ছে। দেশের করোনা সংক্রমণে মহারাষ্ট্রের অবদান ৫৭,০৭৪টি নতুন কেসের মাধ্যমে, এরপরই রয়েছে দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ এবং পাঞ্জাব, এই সবকটি রাজ্যেই দৈনিক সংক্রমণ সর্বোচ্চ। এরই মাঝে রবিবার মহারাষ্ট্র সরকার সপ্তাহান্তে লকডাউন ঘোষণা করছে গোটা রাজ্যে এবং বেসরকারি দপ্তর বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছে এবং কর্মীদের ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে বলা হয়েছে।
ফের বিতর্কে রাফাল চুক্তি, ৯ কোটি 'উপহারের’ অভিযোগ ভিত্তিহীন, দাবি বিজেপির! তদন্তে অনড় কংগ্রেস