জ্ঞানব্যাপিতে বয়স শিবলিঙ্গের বয়স নির্ধারণ, সায় দিল না আদালত
Array
'শিবলিঙ্গে'র কার্বন ডেটিং পদ্ধতিতে বয়স নির্ধারণের আর্জি জানানো হয়েছিল জ্ঞানব্যাপি মদজিদে। তাতে সায় দিল না বেনারসের জেলা আদালত। জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্বরে শিবমূর্তি পাওয়া নিয়ে দীর্ঘ বিতর্ক হয়েছে। তারপরে এই পরীক্ষার দানবি জানানো হয়। তা নাকচ করে দিয়েছে আদালত।
শিবলিঙ্গ
মসজিদ চত্বরে হাত পা ধোয়ার স্থানে শিবলিঙ্গের রয়েছে বলে দাবি করা হয়। তার প্রমাণ করতেই ওই বিতর্কিত ফোয়ারার বয়স জানার দাবি ওঠে। সেটা করতে গেলে 'কার্বন ডেটিং' পরীক্ষা করতে হত। তাই এর জন্য বিশেষ আবেদন জানানো হয়েছিল। শুক্রবার বিচারক অজয়কুমার বিশ্বেশ তা খারিজ করে দিয়েছেন।
বিচারক বলেছেন যে, ''শিবলিঙ্গের আছে কী নেই তার জন্য জ্ঞানব্যাপি মসজিদ চত্বরে কোনও রকম বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করার কাজ করা যাবে না।''
মসজিদ মামলায় মুসলিমপক্ষ
বিতর্কিত জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলায় মুসলিমপক্ষের তরফে একটি আবেদন করা হয়। আর সেই আবেদন শুনতেই এর আগে ৭ সেপ্টেম্বর তারিখ মামলার শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছিল। আবেদনে মসজিদ কমপ্লেক্সের ভিতরে পাওয়া কাঠামোর কার্বন ডেটিং করার কথা বলা হয়েছিল। আজ তা নিয়ে রায় শোনাল আদালত
হিন্দু পক্ষের দাবি
এর আগে এই মসজিদে হিন্দু পক্ষ ভিডিওগ্রাফির দাবি করেছিল, কিন্তু অনেক এগিয়েও তার বিশেষ ফল মেলেনি। এবার সায় মিলল না মুসলিম পক্ষের দাবিতেও।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের দাবি
আরও
আগে
বিশ্ব
হিন্দু
পরিষদ
বলেছিল
যে
ওই
মসজিদে
যে
শিবলিঙ্গের
মতো
গোল
পাথরের
বস্তুর
দেখা
মিলেছে
সেটি
১২টি
জ্যোতির্লিঙ্গের
মধ্যে
একটি।বিশ্ব
হিন্দু
পরিষদ
(ভিএইচপি)
প্রধান
অলোক
কুমার
মসজিদ
মামলায়
সুপ্রিম
কোর্টের
আদেশের
সাথে
একমত
হয়েছেন
এবং
দাবি
করেছেন
যে
হিন্দু
পক্ষ
প্রমাণ
করতে
সক্ষম
হবে
যে
পাওয়া
শিবলিঙ্গটি
১২
টি
জ্যোতির্লিঙ্গের
মধ্যে
একটি।
ভিএইচপি প্রধান বলেন যে তারা প্রমাণ করতে সক্ষম হবেন যে জ্ঞানভাপি মসজিদের ভিতরে পাওয়া 'শিবলিঙ্গ' জ্যোতির্লিঙ্গগুলির মধ্যে একটি। "আমরা বিশ্বাস করি যে এটি শিবলিঙ্গ কারণ নন্দী এটিকে দেখছেন এবং অবস্থানটি নির্দেশ করে যে এটি 12টি জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে একটি আসল জ্যোতিলিঙ্গ এবং জ্ঞানবাপী মসজিদ কমপ্লেক্সের ওজু খানা অপবিত্র পুরানো ধ্বংসাবশেষের উপর নির্মিত হয়েছে। মন্দিরটি মুঘলদের দ্বারা আক্রমণ করেছে। আমরা আদালতে এটি প্রমাণ করতে সক্ষম হব এবং সুপ্রিম কোর্ট এই মামলার সিদ্ধান্ত নেবে। বিচারককে স্থানীয় কমিশনারের রিপোর্ট নেওয়ার জন্য ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে এবং আমরা প্রমাণ করব এটি আসল জ্যোতির্লিঙ্গ," তিনি বলেছিলেন।
জলপথে চিন-পাকিস্তানকে উত্তর দিতে প্রস্তুত ভারত, সফলভাবে উৎক্ষেপণ হল অরিহন্তের ব্যালিস্টিক মিসাইল