অল্প জন্যই যুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে দেশ! লাদাখের উত্তপ্ত পরিস্থিতির স্মৃতিচারণায় সেনাকর্তা
অল্প জন্যই যুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে দেশ! লাদাখের উত্তপ্ত পরিস্থিতির স্মৃতিচারণায় সেনাকর্তা
প্রায়
১০
মাসের
বেশি
সময়
ধরে
লাদাখে
যুদ্ধ
আবহের
পর
অবশেষে
কেটেছে
জটিলতা।
প্রায়
৯
দফা
সমারিক
ও
কূটনৈতিক
স্তরে
আলোচনার
পর
অবশেষে
স্থিতাবস্থা
ফেরাতে
রাজি
চিন।
এমনকী
ভারতের
প্রস্তাবে
সায়
দিয়ে
প্যাংগং
লেকের
কাছে
একাধিক
ফিঙ্গার
থেকে
সেনা
প্রত্যাহারেও
রাজি
হয়
চিন।
যদিও
পর্বতসঙ্কুল
পথে
যুদ্ধের
মতোই
এই
আলোচনার
রাস্তাও
যথেষ্ট
বন্ধুর
ছিল
বলেই
জানাচ্ছেন
নর্দার্ন
কমান্ডের
প্রধান
লেফটেন্যান্ট
জেনারেল
ওয়াই
কে
যোশী।
এমনকী কীভাবে দীর্ঘ ১০ মাসের টানাপোড়েন শেষে অবশেষে একটুর জন্য যুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা পায় দুই দেশ, এদিন তারাও বর্ণণা দেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াই কে যোশী। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চলতি মাসেই প্যাংগং হ্রদ সংলগ্ন এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু করেছে ভারত ও চিন। সম্প্রতি ভারতীয় সেনার নর্দার্ন কমান্ড বেশ কয়েকটি ছবিও প্রকাশ করেছে বলে জানা যাচ্ছে। এমতাবস্থায় গত জুনে গালওয়ানের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের স্মৃতির কথা মনে করে এদিন ওয়াই কে যোশী বলেন, “আমরা একদম খাদের পাড়ে দাঁড়িয়েছিলাম। যে কোনও মূহূর্তেই যুদ্ধ শুরু হয়ে যেতে পারত। অল্পের জন্যই তা এড়ানো সম্ভব হয়েছে।”
এদিকে জুনের গালওয়ান সংঘর্ষের পর দফায় দফায় চড়ছিল উত্তেজনার পারদ। এমনকী যুদ্ধ প্রস্তুতিও শুরু করে দেয় দুই দেশ। আগস্টের ২৯ ও ৩০ তারিখ প্যাংগং হ্রদের দক্ষিণে কৈলাস রেঞ্জের একাধিক পাহাড় চূড়া দখল করে ভারতীয় ফৌজ। সেখানে ট্যাংক, রকেট লঞ্চার-সহ অত্যাধুনিক মারণাস্ত্রও মোতায়েন করা হয়। এমনকী ভারতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর নিশানাতেও চলে আসে চিনের লালফৌজ। অপেক্ষা ছিল শুধু রণ দামামার। কিন্তু সরকারের তরফে কূটনৈতিক তৎপরতার পাশাপাশি মাথা ঠাণ্ডা রেখে পরিস্থিতি সামলান ভারতীয় সেনার আধিকারিকে, এদিন সেসবেরই বর্ণণা করতে দেখা যায় ওয়াই কে যোশীকে।
স্টেশনের মধ্যে মন্ত্রীর উপর হামলা, ঘটনাস্থলে নমুনা সংগ্রহে যেতে পারে এনআইএ