বেতন কাটা, চাকরি থেকে ছাঁটাই, করোনা কাটলেও রেশ ভয়ঙ্করতম হতে চলেছে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গোটা দেশে লকডাউন জারি করা হয়েছে। প্রায় দেড়মাস হতে চলল থমকে গিয়েছে গোটা দেশ
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গোটা দেশে লকডাউন জারি করা হয়েছে। প্রায় দেড়মাস হতে চলল থমকে গিয়েছে গোটা দেশ। যার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে অর্থনীতি। এর প্রভাব যে ভয়ঙ্কর হতে চলেছে তা আগেই জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা। সেই পথেই এগোচ্ছে দেশ।
লকডাউনে ভয়ঙ্কর হচ্ছে
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ দূর করতে গোটা দেশে লকডাউনের সময় বাড়ানো হয়েছে। মনে করা হচ্ছে আরও ২ সপ্তাহ বাড়ানো হবে লকডাউন। যার ফলে অর্থনৈতিক দিক থেকে প্রবল ক্ষতির মুখে পড়তে চলেছে গোটা দেশ। এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন অর্থনীতিবিদরা।
কর্মী ছাঁটাই, বেতন কাটা
লকডাউনের প্রভাব ইতিমধ্যেই পড়তে শুরু করেছে একাধিক সংস্থায়। কর্মীদের বেতন কাটা শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে প্রভাব পড়েছে বিমান সংস্থাগুলিতে। ইতিমধ্যেই একাধিক বিমান সংস্থা কর্মীদের বেতন কাটা এবং বেতন না দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। একাধিক বেসরকারি সংস্থা কর্মী সংঙ্কোচন করা শুরু করে দিয়েছে। এমনকী দক্ষিণ-পূর্ব রেলও ভিআরসি দিয়ে কর্মী ছাঁটাই শুরু করে দিয়েছে।
অর্থনৈতিক সংকট
দেশের আর্থিক পরিস্থিতি অত্যন্ত সংকটজনক হতে চলেছে লকডাউনের পরে। বাণিজ্যে তার প্রভাব তো পড়বেই। এই পরিস্থিতির কথা আঁচ করেই কেন্দ্রীয় সরকার কর্মী ছাঁটাই বা কর্মীদের বেতন না কাটার অনুরোধ জানিয়েছেন। এবং একাধিক পরিস্থিতির কথা মনে করেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করা হয়েছে।