মরিয়া রাহুল শিবির! গোয়ার মত পরিস্থিতি ঠেকাতে কর্ণাটকে কোন গেমপ্ল্যান নিয়ে নামছে কংগ্রেস
২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচন কার্যত সেমিফাইনালের রণাঙ্গনে পরিণত হয়ে গিয়েছে কংগ্রেস আর বিজেপির জন্য।
২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচন কার্যত সেমিফাইনালের রণাঙ্গনে পরিণত হয়ে গিয়েছে কংগ্রেস আর বিজেপির জন্য। ভারতের উত্তর থেকে পশ্চিম ও পূর্বে যুদ্ধ ও যুদ্ধবিদ্যায় ভর করে একের পর এক রাজ্যে গেরুয়া নিশান উড়িয়েছে বিজেপি। এবার টার্গেট দাক্ষিণাত্য। কর্ণাটক বিজেপির কাছে পাখির চোখ হলেও কন্নড়ভূমি কংগ্রেসের পোক্ত দূর্গ। এবার সেই দূর্গ বাঁচাতে মরিয়া চেষ্টায় রয়েছে রাহুল শিবির।
[আরও পড়ুন:শুরুতেই হোঁচট, দুটি আসনেই পিছিয়ে সিদ্দারামাইয়া]
গত বছর গোয়া আর মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলে জমি শক্ত করেও, শেষমেশ কংগ্রেসের পায়ের তলা থেকে জমি কেড়ে নেয় বিজেপি। তাই এবার কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছে না কংগ্রেস শিবির। ইতিমধ্যেই কর্ণাকে পৌঁছে গিয়েছেন কংগ্রেসের দুই দুঁদে নেতা গুলাম নবি আজাদ ও আশোক গেহলোট। তাঁরা যাতে নির্বাচনের ফলাফলের গতিপ্রকৃতি বুঝে আগেই দেবগৌড়ার জেডিএস-কে নিজেদের পক্ষে নিয়ে আসতে পারেন , তার জন্য গেমপ্ল্যান তৈরি করে নিয়েছে কংগ্রেস। কারণ, মনে করা হচ্ছে কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচনের ফল ত্রিশঙ্কু হতে চলেছে। ফলে শেষ মুহুর্তে ময়দানের যুদ্ধের থেকে যুদ্ধবিদ্যা বড় হয়ে যেতে পারে! সেজন্য আগে ভাগেই গুটি সাজিয়ে রেখেছে কংগ্রেস।
উল্লেখ্য,
কন্নড়ভূমে
সরকার
গঠন
করতে
গেলে
১১৩
টি
আসনের
ম্যাজিক
ফিগারে
পৌঁছতে
হবে
যেকোনও
রাজনৈতিক
দলকে।
এদিকে
,
নির্বাচনে
ফলাফল
ঘোষণার
শুরুর
থেকেই
হাড্ডাহাড্ডি
লড়াইয়ের
ট্রেন্ড
দেখা
গেছে
বিডেপি
আর
কংগ্রেসের
মধ্যে।
স্লগ
ওভারে
খেলা
কতটা
জমে
এখন
সেদিকেই
নজর
দেশের
রাজনৈতিক
মহলের!
এদিকে,
রেকর্ড
৭২
শতাংশ
ভোট
পড়ার
পর
কর্ণাটক
নির্বাচনের
ফলাফলে
মুখ্যমন্ত্রী
সিদ্ধারামাইয়া
প্রাথমিকভাবে
পিছিয়ে
থাকায়
বেশ
খানিকটা
অস্বস্তিতে
কংগ্রেস
শিবির।
[আরও পড়ুন: শুরুতেই ট্রেন্ড স্পষ্ট, ত্রিশঙ্কু বিধানসভার দিকে এগোচ্ছে কর্ণাটক]