'ফড়নবীশের ব্যর্থতা নয়, দিল্লিতে যাঁরা আছেন এটি তাঁদেরকে থাপ্পড়', বিজেপিকে তোপ কংগ্রেসের
'ফড়নবীশের ব্যর্থতা নয়, এটি দিল্লিতে যাঁরা বসে আছেন তাঁদের থাপ্পড়', মহারাষ্ট্রে বিজেপির হাল ছাড়া নিয়ে তোপ কংগ্রেসের
একমাসের চূড়ান্ত নাটকীয় পর্বের পর শেষমেশ মহারাষ্ট্র পেতে চলেছে ২০১৯ বিধানসভা ভোটের নির্বাচিত সরকার। শিবসেনা-বিজেপি জোট ভাঙা থেকে শুরু করে কংগ্রেস, এনসিপি, শিবসেনা জোটের প্রকাশ এবং বিজেপির অভ্যুত্থান ঘিরে গত কয়েকদিন মহারাষ্ট্র যেন দেখেছে ফিল্মি চিত্রনাট্যের বাস্তব রূপ! এদিন সেই নাটকীয়তার অবসান হয় বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবীশের ইস্তফার পরই। আর শেষ মুহূর্তে বিজেপির সরকার গঠনের ব্যর্থ প্রক্রিয়া ঘিরে তোপ দাগতে ছাড়েনি কংগ্রেস।
|
কংগ্রেসের বেণুগোপালের তোপ
২ দিন আগেই মহারাষ্ট্রের কংগ্রেস নেতা কেসি বেণুগোপাল বলেছিলেন 'লজ্জাজনকভাবে ইস্তফা দিতে হবে ফড়নবীশকে'। আর সেই কথা আজ বাস্তব রূপ নিল। এদিন বিজেপির ধরাশায়ী অবস্থা ও ফড়নবীশের ইস্তফার পর বেণুগোপাল বলেন, ' এটি সাংবিধানিক গণতন্ত্রের জয়'। এরপরই তিনি বলেন, ' ফড়নবীশের ব্যর্থতা নয়, এটি দিল্লিতে যাঁরা বসে আছেন তাঁদের থাপ্পড়' ।
'বিজেপির চাণক্যনীতি হল গণতন্ত্র অপহরেণের নীতি'
এদিন , কংগ্রেসের তরফে মহারাষ্ট্রে সরকার গঠনের পরাজয় ঘিরে একের পর এক তোপ দাগেন রণদীপ সুরজেওয়ালা। তিনি বলেন, বিজেপির চাণক্যনীতি মানে গণতন্ত্র অপহরণের নীতি। তিনি বলেন, 'ওঁদের সরকার আর মিথ্যা আর ভাঙনের ওপর আধারিত, তাসের মতো ধসে যায়'।
প্রশ্ন মোদী-শাহকে
কংগ্রেস এদিন ফের একবার স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিমায় আক্রমণ করে নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহকে। মূল, ৩ টি প্রশ্ন কংগ্রেস এদিন পদ্মশিবিরের সামনে রেখেছে। প্রথমত, কেন তাঁরা মহারাষ্ট্রে গণতন্ত্রকে এমনভাবে হাস্যকর বানালেন?দ্বিতীয়ত , কেন রাজ্যপালকে পুতুল হিসাবে ব্যবহার করা হল? তৃতীয়ত, কেন রাষ্ট্রপতির মর্যাদাকে ক্ষুণ্ণ করল বিজেপি? এছাড়াও দুর্নীতির মামলা কেন অজিত পাওয়ারের থেকে সরানো হল, সংবিধানকে অপমান করা প্রসঙ্গ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন করেন রণদীপ সুরজেওয়ালা।
অযোধ্যা ইস্যুতে প্রাপ্য ৫ একর জমি নিয়ে কোনপথে শুন্নি ওয়াকফ বোর্ড! প্রকাশ্যে এলো সিদ্ধান্ত