লোকসভায় হইহট্টগোল! ওয়েলে নেমে কংগ্রেস সাংসদদের বিক্ষোভের নেতৃত্বে সোনিয়া
এদিনও হই-হট্টগোলের সাক্ষী থেকেছে লোকসভা (Loksabha)। অধ্যক্ষ অধিবেশন মুলতুবি করে দিতে বাধ্যও হয়েছেন। তবে এদিনের উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, লোকসভায় কংগ্রেস (Congress) সাংসদদের বিক্ষোভে দলীয় সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর (S
এদিনও হই-হট্টগোলের সাক্ষী থেকেছে লোকসভা (Loksabha)। অধ্যক্ষ অধিবেশন মুলতুবি করে দিতে বাধ্যও হয়েছেন। তবে এদিনের উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, লোকসভায় কংগ্রেস (Congress) সাংসদদের বিক্ষোভে দলীয় সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) নেতৃত্ব দেওয়া। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির অপব্যবহারের অভিযোগ করে কংগ্রেস সাংসদরা এদিন বিক্ষোভ দেখান।
লোকসভায় বিক্ষোভ বিরোধী সাংসদদের
এদিন কংগ্রেস ও ডিএমকে সাংসদরা ওয়েলে নেমে আসেন। সেখানে দাঁড়িয়ে তাঁরা ইডি-মোদী ডাউন ডাউন এবং নরেন্দ্র মোদী জবাব দো স্লোগান তোলেন। এনসিপি এবং তৃণমূল সাংসদরা, তাঁদের আসনে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভে যোগ দেন।
লোকসভা একাধিকবার মুলতুবি
এদিনও
হই-হট্টগোলের
জেরে
লোকসভা
একাধিকবার
মুলতুবি
হয়ে
যায়।
প্রথমে
লোকসভা
বসার
সঙ্গে
সঙ্গে
১১.১০
থেকে
দুপুর
বারোটা
পর্যন্ত
এবং
পরে
১২.১৫
থেকে
দুপুর
২
টো
পর্যন্ত
লোকসভা
মুলতুবি
করে
দেন
অধ্যক্ষ।
পরে
তিনটের
কিছু
পরে
ফের
একবার
লোকসভা
মুলতুবি
করে
দিতে
হয়
বিকেল
৪
টে
পর্যন্ত।
দুপুরে সভার বসার পরেই বিক্ষোভ কংগ্রেসের
এদিন
দুপুরে
সভা
বসার
পরেই
কংগ্রেস
সাংসদরা
দাবি
করেন,
তাদের
নেতা
অধীর
চৌধুরীকে
সভায়
বিষয়
তুলে
ধরার
অনুমতি
দিতে
হবে।
কিন্তু
অধ্যক্ষের
চেয়ারে
থাকা
রাজেন্দ্র
আগরওয়াল
সেই
অনুমতি
না
গেওয়ায়
কংগ্রেস
সদস্যরা
স্লোগান
দিতে
থাকেন।
সেই
সময়
হইহট্টগোলের
মধ্যে
দেখা
যায়
শশী
তারুর
এবং
কার্তি
চিদাম্বরমের
মতো
সাংসদরা
ডিএমকের
সাংসদ
দয়ানিধি
মারানকে
অনুরোধ
করছেন,
যাতে
তিনি
ওয়েলে
নেমে
বিক্ষোভে
অংশ
নেন।
সেই
সময়
সোনিয়া
গান্ধী
উঠে
দাঁড়িয়ে
ওয়েলে
নেমে
আসেন
এবং
বিক্ষোভে
নেতৃত্ব
দেন।
লোকসভায় সক্রিয় সোনিয়া
শুধু এদিনই নয়, দিন কয়েকে একাধিকবার সোনিয়া গান্ধীকে লোকসভায় সক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে। অধীর চৌধুরীর 'রাষ্ট্রপত্নি' মন্তব্য নিয়ে সংসদ উত্তাল হলে স্মৃতি ইরানি-সহ বিজেপির সাংসদরা দাবি করেন সোনিয়া গান্ধীকে ক্ষমা চাইতে হবে। তাঁরা অভিযোগ করেন, সোনিয়া গান্ধীই এই ধরনের মন্তব্য করতে অধীর চৌধুরীকে অনুমতি দিয়েছেন। সোনিয়া গান্ধী সেই সময় বলেন অধীর চৌধুরী ইতিমধ্যেই ক্ষমা চেয়েছেন। তিনি প্রশ্ন করেন এই ঘটনায় তাঁর দোষ কী?
সেই সময় সামনে থাকা স্মৃতি ইরানি সোনিয়া গান্ধীকে বলেন, তিনি (স্মৃতি ইরানি) কোনওভাবে সাহায্য করতে পারেন কিনা। সেই সময় ক্ষুব্ধ সোনিয়া বলেন, তিনি (স্মৃতি ইরানি) যেন তাঁর (সোনিয়া গান্ধী) সঙ্গে কথা বলতে না যান।
যদিও সেই সময় স্মৃতি ইরানি সোনিয়া গান্ধীকে আক্রমণ করে বলেন এটা তাদের (কংগ্রেস) পার্টি অফিস নয়। সেই সময় সোনিয়া গান্ধী উত্তেজিত হয়ে পড়লে, বিরোধী সাংসদরা পাশে দাঁড়ান।