নেতৃত্ব সংকটে কংগ্রেস, রাহুলের বিকল্প হিসেবে কেমন নেতা চাই জানালেন জ্যোতিরাদিত্য
রাহুলের সতীর্থই বলা চলে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে। গোয়ালিয়র রাজ পরিবারের সদস্য কংগ্রেসের তরুণ তুর্কি নেতাদের মধ্যে একজন। রাহুলের সঙ্গে একই পংক্তিতে বসে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং সচিন পাইলটের নাম।
রাহুলের সতীর্থই বলা চলে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে। গোয়ালিয়র রাজ পরিবারের সদস্য কংগ্রেসের তরুণ তুর্কি নেতাদের মধ্যে একজন। রাহুলের সঙ্গে একই পংক্তিতে বসে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং সচিন পাইলটের নাম। সচিনের থেকে জ্যোতিরাদিত্যই রাহুলের বেশি কাছের। লোকসভা ভোটে অমেঠিতে রাহুলের পরাজয় আর সিন্ধিয়ার হারকে বড় অঘটন বলেই মনে করেছে রাজনৈতিক মহল। তার জেরেই রাহুলের পদত্যাগের সিদ্ধান্ত। এর পরেই জ্যোতিরাদিত্যও দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন গত সপ্তাহেই।
রাহুলের পদত্যােগর সিদ্ধান্তকে তিনি সমর্থন করেন কিনা সেপ্রসঙ্গে না গিয়ে জ্যোতিরাদিত্য স্বীকার করে নিয়েছেন সংকটে রয়েছে। সভাপতি পদে রাহুলের মতোই একজন যোগ্য ব্যক্তিকে প্রয়োজন বলে বলে জানিয়েছেন তিনি।
[আরও পড়ুন: স্পিকারের আর্জি খারিজ সুপ্রিম কোর্টের, চরম রাজনৈতিক অস্থিরতা কর্নাটকে]
এদিকে
রাহুলের
জায়গায়
কাকে
বাছা
হবে
এই
নিয়ে
এখন
দ্বিধাবিভক্ত
দল।
কংগ্রেসের
বর্ষিয়ান
নেতাদের
মধ্যেই
এই
নিয়ে
মত
বিরোধ
তৈরি
হয়েছে।
সেদিকে
ইঙ্গিত
করেই
জ্যোতিরাদিত্য
বলেছেন,
রাহুল
সভাপতি
পদ
থেকে
সরে
যাওয়ার
পর
দয়ে
চরম
সংকট
জনক
পরিস্থিতি
তৈরি
হয়েছে
তার
থেকে
বের
করে
আনতে
পারে
উদ্যোমী
কোনও
নেতা।
দলের
সব
নেতার
উচিত
রাহুলের
দেখানো
পথে
এগিয়ে
চলা।
এখনও
পর্যন্ত
কংগ্রেসের
সভাপতি
পদে
রাহুলের
জায়গায়
কোনও
নেতাকে
নির্বাচন
করা
যায়নি।
কে
হবেন
রাহুলের
পরবর্তী
তা
নিয়ে
এখনও
আলোচনা
চলছে।
[আরও পড়ুন:আর্থিক তছরূপের অভিযোগ, সুপ্রিম কোর্টের দুই আইনজীবীর বাড়িতে সিবিআই হানা ]