২০১৯-এ বিজেপির কপালে দুঃখ আছে! এবার আশঙ্কা প্রকাশ মোদী সরকারের মন্ত্রীরই
আগামী লোকসভা ভোটে বিরোধী ঐক্য হলে সমস্যায় পড়বে বিজেপি। কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর পর এবার মোদী সরকারের অন্দরেই উঠে পড়ল সেই আশঙ্কা।
আগামী লোকসভা ভোটে বিরোধী ঐক্য হলে সমস্যায় পড়বে বিজেপি। কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর পর এবার মোদী সরকারের অন্দরেই উঠে পড়ল সেই আশঙ্কা। নরেন্দ্র মোদী সরকারেরই এক মন্ত্রীর মন্তব্যে এখন তীব্র অস্বস্তিতে কেন্দ্রের এনডিএ সরকার। এনডিএ শরিক আরপিআই-এর সভাপতি তথা কেন্দ্রীয়মন্ত্রী রামদাস আটাওয়ালে মনে করছেন বিরোধী ঐক্য হলে উত্তরপ্রদেশে আসন কমবে বিজেপির।
তিনি আশঙ্কিত সমাজবাদী পার্টি ও বহুজন সমাজবাদী পার্টির জোট নিয়ে। এর আগে দেখা গিয়েছে উভয় পার্টি এক হওয়ায় নিজেদের দুর্গেও ধরাশায়ী হয়েছে বিজেপি। এবার ২০১৯-এও যদি উভয় পার্টি জোট বাঁধে, তবে বিপাকে পড়বে বিজেপি। শুধু উত্তরপ্রদেশেই অন্তত ২৫টি আসন কমতে পারে বিজেপির। তবে এনডিএ-ই যে পুনরায় ক্ষমতায় আসবে, সে ব্যাপারে আশাবাদী তিনি।
তিনি মনে করেন, বিজেপির একার সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকবে না এবার। তাঁর এই মন্তব্যে সিঁদুরে মেঘ দেখছে বিজেপি। রাজনৈতিক মহলে এই নিয়েও চর্চা শুরু হয়েছে, কেন হঠাৎ বিজেপিকে নিয়ে আশঙ্কার কথা শোনালেন আটাওয়ালে। কেন্দ্রীয়মন্ত্রী এদিন গুজরাট নিয়ে তাঁর মত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, পাতিদার আন্দোলনের জেরেই গুজরাটে বিজেপি খারাপ ফল করেছে। এ জন্য রাহুল গান্ধীর কোনও কৃতিত্ব নেই।
আগের দিন আটাওয়ালে বিএসপি নেত্রী মায়াবতীকে এনডিএতে আসার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এবার তিনি হার্দিক প্যাটেলকে এনডিএ-তে আসার আহ্বান জানান। এদিন হার্দিককে আহ্বান জানালেও দলিত নেতা জিগনেশকে একহাত নেন রামদাস আটাওয়ালে।