মুখস্থবিদ্যা চলবে না, চাই বিশ্লেষণী ক্ষমতা - ২০২০ থেকে পাল্টাবে সিবিএসই'র প্রশ্নের ধাঁচ
শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে সিবিএসই ২০২০ থেকে দশম এবং দ্বাদশ শ্রেনীর পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের প্যাটার্ন পরিবর্তন করার পরিল্পনা করছে। নয়া ধাঁচে পরীক্ষার্থীদের বিশ্লেষণী ক্ষমতার উপর জোর দেওয়া হবে।
২০২০ সাল থেকে সেন্ট্রাল বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই) দশম ও দ্বাদশ শ্রেনীর পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ধাঁচ বদলে ফেলতে চাইছে। নয়া ধাঁচে পরীক্ষার্থীদের বিশ্লেষণী ক্ষমতার উপর জোর দেওয়া হবে। এতে করে মুখস্থ করে বেশি নম্বর পাওয়ার প্রবণতা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে মূল পরীক্ষার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নেওয়া হবে ভোকেশনাল বিষয়গুলির পরীক্ষা।
মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের এক উচ্চ পদস্থ আধিকারিক জানিয়েছেন 'প্রশ্নের ধরন হবে সমস্যা সমাধানের প্যাটার্নে। ১ থেকে ৫ নম্বরের ছোট প্রশ্ন তাকবে। জোর দেওয়া হবে পরীক্ষার্থীদের চিন্তা ভাবনা করার ক্ষমতার উপর। মুখস্থ করে খাতায় তা উগরে দিয়ে বড় নম্বর আর তোলা যাবে না। দেখা হবে আদতে কি শিখেছে সে।'
পাশাপাশি সিবিএসই বোর্ড মন্ত্রকের কাছে একটি নয়া 'সিবিএসই বাইল'স'-এর খসরা জমা দিয়েছে ণনুমোদনের জন্য। জানা গিয়েছে এই নয়া বাইল'গুলি অনুযায়ী কোনও স্কুলকে অনুমোদন দেওয়ার সময় বা কোনও স্কুলের অনুমোদন পুনর্নবিকরণে সময় ইনস্টিটিউটগুলির অ্যাকাডেমিক কোয়ালিটি যাচাই করা হবে। এই যাচাইয়ের কাজ করবেন শিক্ষা জগতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিরা।
[আরও পড়ুন: জমা জলে আটকে পড়ল স্কুলবাস, প্রাণ বাঁচাতে ছোট্ট পড়ুয়ারা যা করল , দেখুন ভিডিও ]
সেইসঙ্গে
বোর্ডের
সব
পরীক্ষা
মার্চ
মাসের
মধ্যে
শেষ
করার
পরিকল্পনা
করা
হয়েছে।
এতে
করে
খাতা
দেখার
ক্ষেত্রে
বেশি
সময়
পাওয়া
যাবে
এবং
ফলপ্রকাশের
কাজেও
দ্রুততা
আসবে
বলে
দাবি
করছে
সিবিএসই
বোর্ড।
এরজন্য
সিবিএসই
বোর্ডের
পরীক্ষাগুলিকে,
ভোকেশনাল
ও
ননভোকেশনাল
বিষয়
-
এই
দুটি
খেপে
ভাগ
নেওয়ার
কথা
ভাবছে।
ভোকেশনাল
বিষয়ে
পরীক্ষার্থী
কম
থাকায়
সেই
বিষয়গুলির
পরীক্ষা
ফেব্রুয়ারিতে
সেরে
নিসে
মার্চ
মাসে
মাত্র
১৫
দিনেই
বাকি
পরীক্ষাগুলি
নিয়ে
ফেলা
যাবে
বলে
দাবি
বোর্ডের।
তবে
এই
সবকিছুই
এখনও
পরিকল্পনার
স্তরে
রয়েছে,
পাকাপাকি
সিদ্ধান্ত
কিছু
হয়নি।
[আরও পড়ুন:হিমাচলে খাদে গাড়ি! পর্যটক-সহ নিহত ১১]