সিএএ-র শুভারম্ভ যোগীর রাজ্যে, ৪০০০০ অমুসলিম শরণার্থী চিহ্নিত
শুরুটা হল সেই উত্তর প্রদেশেই। সিএএ-র বিরোধিতায় যেখানে সবচেয়ে বেশি হিংসা ছড়িয়েছিল সেই বিজেপি শাসতি উত্তর প্রদেশই সবার প্রথমে কার্যকর করল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন।
শুরুটা হল সেই উত্তর প্রদেশেই। সিএএ-র বিরোধিতায় যেখানে সবচেয়ে বেশি হিংসা ছড়িয়েছিল সেই বিজেপি শাসতি উত্তর প্রদেশই সবার প্রথমে কার্যকর করল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। তাতেই ৪০,০০০ অমুসলিম শরণার্থী চিহ্নিত হয়েছে। তার প্রায় বেশিরভাগটাই রয়েছে পিলভিটে।
উত্তর প্রদেশে প্রথম কার্যকর হল সিএএ
মোদী সরকারের সাফল্য এগিয়ে নিয়ে যেতে প্রথম পদক্ষেপটা করল সেই উত্তর প্রদেশই। কয়েকদিন আগে পর্যন্ত যে রাজ্যে উত্তাল হয়ে উঠেছিল সিএএ বিরোধী আন্দোলনে। এখনও পর্যন্ত সিএএ বিরোধী আন্দোলনে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে উত্তর প্রদেশে। তারপরেও সেই রাজ্যই প্রথম কার্যকর করল সিএএ।
৪০,০০০ শরণার্থী চিহ্নিত
এখনও পর্যন্ত ৪০,০০০ অমুসলিম শরণার্থী চিহ্নিত হয়েছে উত্তর প্রদেশে। তাঁদের অধিকাংশই রয়েথেন পিলবিটে। সেখানে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার শরণার্থীর বাস। মোট ১৯টি জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন এই শরণার্থীরা। আগ্রা, রায়বরেলি, সাহারানপুর, গোরখপুর, আলিগড়, রামপুর, মুজফফরপুর, হাপুর, মথুরা, কানপুর, প্রতাপগড়, বারাণসী, আমেঠি, ঝাঁসি, বাহরিচ, লাখিমপুর খেরি, লখনউ, মেরঠ এবং পিলবিট।
জেলা শাসকদের তালিকা তৈরির নির্দেশ
ইতিমধ্যেই জেলা শাসকদের শরণার্থী চিহ্নিতকরণের প্রক্রিয়া আরও ত্বরান্বিত করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি বলেছেন, তালিকা ক্রমাগত আপডেট করে যেতে হবে। অন্যান্য জেলার জেলা শাসকদেরও শরণার্থী চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া শুরু করতে বলেছেন তিনি।