ফের সাংসদ হতে পারেন আডবাণী, যোশী, সুষমা স্বরাজরা! এসপ্তাহেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের সম্ভাবনা
আডবাণী, যোশী এবং সুষমা স্বরাজকে কি দেখা যাবে সংসদে। সেই সম্ভাবনাই উজ্জ্বল হচ্ছে। এই তিন নেতানেত্রীকে রাজ্যসভায় পাঠানোর ব্যাপারে এ সপ্তাহেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
আডবাণী, যোশী এবং সুষমা স্বরাজকে কি দেখা যাবে সংসদে। সেই সম্ভাবনাই উজ্জ্বল হচ্ছে। এই তিন নেতানেত্রীকে রাজ্যসভায় পাঠানোর ব্যাপারে এ সপ্তাহেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এমনটাই জানা যাচ্ছে বিজেপি সূত্রে। লোকসভায় ৫৪৩ আসনের মধ্যে বিজেপি ৩০৩ টি আসন দখল করেছে। দলের সভাপতি অমিত শাহ হয়েছেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ফলে বিজেপির সংগঠনের রদবদল আসন্ন বলেই মনে করা হচ্ছে।
২০১৪ থেকে বিজেপির পরামর্শদাতা কমিটিতে
২০১৯-এর নির্বাচনের আগে এলকে আডবাণী এবং মুরলিমনোহর যোশী নির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকেই জল্পনা শুরু হয়, তাহলে কি, তাঁদের রাজ্যসভায় পাঠানো হবে। ২০১৪-তে তাঁদেরকে বিজেপির পরামর্শদাতা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। দেশের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আডবাণীর বয়স ৯০ পেরিয়ে গিয়েছে। অন্যদিকে, দেশের প্রাক্তন মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর বয়স ৮৫-র বেশি।
রাজ্যসভাতেও বয়স বাধার দাবি
লোকসভা
নির্বাচনে
যেমন
অলিখিতভাবে
বিজেপির
তরফে
বয়স
বেধে
দেওয়া
হয়েছে,
কোনও
কোনও
বিজেপির
নেতার
মতে
রাজ্যসভাতেও
বয়স
বেধে
দেওয়া
উচিত।
২০১৪-য়
ক্ষমতায়
আসার
পর
বিজেপির
তরফে
জানিয়ে
দেওয়া
হয়েছিল
যাঁদের
বয়স
৭৫
পেরিয়ে
গিয়েছে
সেই
সব
সাংসদকে
মন্ত্রীর
দায়িত্ব
দেওয়া
হবে
না।
এবার
সেই
বিধিনিষেধ
জারি
করা
হয়েছিল
লোকসভার
প্রার্থী
নির্বাচনের
ক্ষেত্রেও।
যদিও
তার
কোনও
সরকারি
ঘোষণা
করা
হয়নি।
বিজেপি
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
তিনজন
নেতা
নেত্রীই
দলকে
নির্দেশিকা
দিতে
পারেন।
ফলে
আগামী
দিনে
তাঁদের
ভূমিকা
কী
হবে,
তা
নিয়ে
জল্পনা
তৈরি
হয়েছে।
তবে
বিষয়টি
নিয়ে
সিদ্ধান্ত
নিতে
দেরি
আছে।
দলের
তরফ
থেকে
বিদেস
মন্ত্রী
এস
জয়শঙ্কর
এবং
রামবিলাস
পাসোয়ানকে
রাজ্যসভায়
পাঠাতে
আগে
গুরুত্ব
দেওয়া
হচ্ছে।
রাজ্যসভায় ফাঁকা হচ্ছে ১০ টি আসন
আগামী ২ মাসে রাজ্যসভায় ১০ টি আসন ফাঁকা হচ্ছে। ২ টি ফাঁকা হয়েছে গুজরাত থেকে, একটি হয়েছে বিহার থেকে। কেননা এঁরা সবাই লোকসভায় নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়াও অসম থেকে নির্বাচিত কংগ্রেস সাংসদ মনমোহন সিং এবং এস কুজুরের কার্যকাল শেষ হচ্ছে এই জুনেই। অন্যদিকে তামিলনাডু থেকে ফাঁকা হচ্ছে ৫ টি আসন।