লিঙ্গায়েত নেতা থেকে ৪ বারের মুখ্যমন্ত্রী! একনজরে বিএস ইয়েদুরাপ্পার রাজনৈতিক কেরিয়ার
লিঙ্গায়েত নেতা থেকে কর্নাটকের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী। ৭০-এর দশকে রাজনীতিতে আসা বিএস ইয়েদুরাপ্পার জীবনী চমতপ্রদও বটে। এর আগে তিনবার মুখ্যমন্ত্রীরপদে বসলেই কোনওবারই তিনি ৫ বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারেনন
লিঙ্গায়েত নেতা থেকে কর্নাটকের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী। ৭০-এর দশকে রাজনীতিতে আসা বিএস ইয়েদুরাপ্পার জীবনী চমকপ্রদও বটে। এর আগে তিনবার মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসলেই কোনওবারই তিনি পাঁচ বছর মুখ্যমন্ত্রী থাকতে পারেননি। এর ওই তিনবার একসঙ্গে করলেও তা পাঁচবছর হয়নি।
রাজ্যের ২৫ তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ
এদিন রাজ্যের ২৫ তন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন বিএস ইয়েদুরাপ্পা। ২৩ তম মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন ২০১৮-র ১৭ মে। কিন্তু তার স্থায়িত্ব ছিল ৪৮ ঘন্টা।
জন্ম ও পরিবার
১৯৪৩-এের
২৭
মে
মান্ড্যতে
জন্ম।
বাবার
নাম
ছিল
সিদ্ধালিঙ্গাপ্পা
এবং
মার
নাম
ছিল
পুট্টাটায়াম্মা।
গ্রামের
নাম
ছিল
বুকানাকেরে।
মাণ্ড্যর
পেস
কলেজ
থেকে
তিনি
প্রিইউনিভার্সিটি
ডিগ্রি
লাভ
করেছিলেন।
সেখানেই
তিনি
আরএসএস-এর
সঙ্গে
জড়িয়ে
পড়েন।
একটা
সময়ে
সরকারি
অফিসে
কেরানির
কাজও
করেছিলেন।
বিয়ে
করেছিলেন
চালকল
মালিকের
কন্যাকে।
রাজনৈতিক জীবন
৭০-এর
দশকে
রাজনৈতিক
জীবনে
হাতেখড়ি।
ছাত্র
থাকার
সময়েই
আরএসএস-এর
সংস্পশে
আসেন।
তাঁকে
শিকারিপুরার
শাখার
সম্পাদক
করা
হয়।
জনসংঘের
তালুক
শাখার
সভাপতি
হওয়ার
আগে
তিনি
শিকারিপুরা
পুরসভায়
নির্বাচিতও
হয়েছিলেন।
তিনি
পুরসভার
সভাপতি
পদেও
নির্বাচিত
হয়েছিলেন।
দেশে
জরুরি
অবস্থার
সময়ে
জেলে
যেতে
হয়েছিল
তাঁকে।
জেল
থেকে
বেরনোর
পর
১৯৮০
সালে
বিজেপির
শিকারিপুরা
তালুকের
সভাপতি
নির্বাচিত
হন।
পরে
তাঁকে
শিমোগা
জেলার
সভাপতি
পদে
নির্বাচিত
করা
হয়।
শিকারিপুরা
বিধানসভা
কেন্দ্র
থেকে
৯
বার
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করেছিলেন
তিনি।
যার
মধ্যে
আটবার
নির্বাচিত
হন।
এরমধ্যে
২০১৮
সালের
জয়ও
রয়েছে।
১৯৮৮
সালে
কর্নাটকের
বিজেপি
সভাপতি
পদেও
নির্বাচিত
হয়েছিলেন।
২০০৮
সাল
পর্যন্ত
তিনি
সেই
দায়িত্বে
ছিলেন।
তাঁর
নেতৃত্বে
লড়াই
করেই
বিজেপি
দক্ষিণের
কোনও
রাজ্যে
জয়ের
স্বাদ
পায়।
২০১১ সালে দলের পদ থেকে ইস্তফা দেন ইয়েদুরাপ্পা। ২০১২-তে কর্নাটক প্রজা পক্ষ গঠন করেন। ২০১৩ সালে কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভ করেন। পরে পুরনো দলে ফিরে ২০১৪ সালে শিমোগা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং জয়লাভ করেন।
তিনি শিকারিপুরা থেকে বিধায়ক হয়েছিলেন ১৯৮৩, ১৯৮৫, ১৯৮৯, ১৯৯৪, ২০০৪, ২০০৮, ২০১৩. ২০১৮-তে। পাশাপাশি কর্নাটক বিধান পরিষদের সদস্য হয়েছিলেন ১৯৯৯ সালে।
রাজ্যে তিনবারের মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়কাল
২০০৭
(
১২
নভেম্বর
থেকে-১৯
নভেম্বর)
২০০৮(
৩০
মে
২০০৮
থেকে
৩১
জুলাই,
২০১১)
২০১৮(
১৭
মে
থেকে
১৯
মে)
[আরও পড়ুন: মমতার ডেরায় অমিত শাহ আসছেন দুর্গাপুজোয়! পুজো উদ্বোধন জমজমাট ]