মুসলিম অধ্যাপকের সংস্কৃত পড়ানো নিয়ে বিতর্ক!মন্দির পৌঁছে প্রফেসরের বাবা এরপর যা করলেন
বিতর্কের আগুন ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে উত্তর প্রদেশের বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে। সেখানে অধ্যাপক রামজান খানকে নিয়ে শুরু হয়েছে নয়া চর্চা। ইসলাম ধর্মাবলম্বী ফিরোজ সংস্কৃতের অধ্যাপক ।
বিতর্কের আগুন ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে উত্তর প্রদেশের বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে। সেখানে অধ্যাপক রামজান খানকে নিয়ে শুরু হয়েছে নয়া চর্চা। ইসলাম ধর্মাবলম্বী ফিরোজ সংস্কৃতের অধ্যাপক । কেন রমজান খানকে সংস্কৃতের অধ্যাপক হিসাবে নিয়োগ করা হয়েছে, তা নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক। যার পরই ফিরোজের বাবা পৌঁছে গিয়েছিলেন এক মন্দিরে। তারপরের ঘটনা কেড়ে নিয়েছে খবরের শিরোনাম।
মন্দির পৌঁছে গেলেন ফিরোজের বাবা
অধ্যাপক ফিরোজ জানিয়েছিলেন শিক্ষার ক্ষেত্রে তিনি ধর্মীয় ভেদাভেদে বিশ্বাসী নন। তবে তাঁর নিয়োগ নিয়ে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্ক যেন থামছেই না। এরই মধ্যে অধ্যাপক ফিরোজের বাবা পৌঁছে গেলেন বাগরু এলাকার এক মন্দিরে।
মন্দিরে কী ঘটেছে?
যাবতীয় বিতর্কের ইতি টানতে মন্দিরে পৌঁছে ঈশ্বরের আরতি করতে দেখা যায় ফিরোজের বাবা রামজান খানকে। শুধু তাই নয়, মন্দিরে ভক্তিগীতিও গাইতে দেখা যায় অধ্যাপকের বাবা রমাজানকে।
ফিরোজকে নিয়ে কোন বিতর্ক?
এর আগে, ফিরোজের সংস্কৃত ক্লাসকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকজন পড়ুয়া অসন্তোষ জাহির করেন বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাঁদের দাবি, ইসলাম ধর্মাবলম্বী হওয়ায় ফিরোজ সংস্কৃত পড়াতে গিয়ে অসুবিধায় পড়বেন তিনি। পড়ুয়াদের একাংশের দাবি, হিন্দু সংস্কৃতি সম্পর্কে না জানলে সংস্কৃত পড়ানো সম্ভব হবে না।
ফিরোজের বাবা 'শাস্ত্রী' উপাধিতে ভূষিত
প্রসঙ্গত, ফিরোজ খানের বাবা রামজান খান সংস্কৃতে 'শাস্ত্রী' উপাধিতে ভূষিত। তাঁদের পরিবারে 'গৌ সেবা'ও প্রচলিত রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। অধ্যাপক ফিরোজের বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের একাংশের অসন্তোষ আর বিতর্ক রুখতে খান পরিবারের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন এলাকার হিন্দুরা। পাশে রয়েছেন ফিরোজের আত্মীয়রাও।
ফের বিস্ফোরক রাজ্যপাল! তাঁকে ডিল করতে কোন উপায় নেওয়া উচিত, দিলেন উপদেশ
তৃণমূল করতে গিয়ে করেছেন পাপ! রাজ্যে মানুষের থেকে কুকুর দামি, উদাহরণ দিয়ে সভা মাতালেন শঙ্কু