কাশ্মীর নিয়ে সহেলা রশিদের দাবি খারিজ করল সেনা
কাশ্মীরে থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর নিরাপত্তার যে কড়াকড়ি চলছে তাতে উপত্যকার বাসিন্দারা আতঙ্কিত।
কাশ্মীরে থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর নিরাপত্তার যে কড়াকড়ি চলছে তাতে উপত্যকার বাসিন্দারা আতঙ্কিত। সেনাবাহিনী রাতের অন্ধকারে বাড়ি বাড়ি ঢুকে কিশোর, যুবাদের তুলে নিয়ে যাচ্ছে। খাবার মাটিতে ফেলে নষ্ট করছে। শনিবার একাধিক টুইট করে এমনই অভিযোগ করেছেন জেএনইউ-র প্রাক্তন ছাত্রী এবং কাশ্মীর পিপলস মুভমেন্টের নেত্রী সহেলা রশিদ।
সহেলা অভিযোগ করেছেন কাশ্মীর পুলিসের হাতে কোনও প্রশাসনিক ক্ষমতা নেই। প্রশাসন পরিচালনা করছে আধাসেনা। উপত্যকায় যেন সেনা শাসন চলছে।
কয়েকদিন
আগেই
সোপিয়ানে
নাকি
চার
জনকে
নিজেদের
ক্যাম্পে
ধরে
নিয়ে
যায়।
তাঁদের
জেরা
করার
সেই
আর্ত
চিৎকার
সকলকে
শোনানোর
জন্য
মাইকের
ব্যবহার
করেছিলেন
তিনি।
পরিস্থিতি
এতোটাই
উদ্বেগজনক
বলে
দাবি
করেছেন
সহেলা।
রবিবার
সহেলার
এই
দাবি
খারিজ
করে
সেনাবাহিনী।
[আরও পড়ুন: কাশ্মীরে মানবাধিকার বিপন্ন, বিশ্ব মানবিকতা দিবসে মোদী সরকারকে তোপ মমতার]
জানানো হয়েছে একেবারেই ভিত্তিহীন অভিযোগ করছেন তিনি। কাশ্মীর এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। ১৯০টি প্রাথমিক স্কুল খুলেছে শুধুমাত্র শ্রীনগরে। সব সরকারি দফতরেও স্বাভাবিক গতিতেই কাজ হচ্ছে। কাশ্মীরের মুখ্যসচিব রোহিত কনসাল সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, শুধুমাত্র শ্রীনগর জেলাতেই ১৯০টি প্রাথমিক স্কুল খোলা রয়েছে। ৫০টি থানা এলাকায় জনজীবন স্বাভাবিক গতিতে চলছে। ১৪৪ ধারা ৬ ঘণ্টা থেকে বাড়ি ৮ ঘণ্টা পর্যন্ত শিথিল করা হচ্ছে।