বিবেকানন্দ ও অরবিন্দকে স্মরণ করে যুব দিবসে বিশেষ বার্তা প্রধানমন্ত্রীর
বিবেকানন্দ ও অরবিন্দকে স্মরণ করে যুব দিবসে বিশেষ বার্তা প্রধানমন্ত্রীর
২৫তম জাতীয় যুব দিবস পালন করছে দেশ। করোনা কালে নানাভাবে আক্রান্ত দেশের প্রত্যেকটি মানুষ। দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য বিশেষ বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর বক্তব্যে যেমন উঠে এল ঋষি অরবিন্দ থেকে শুরু করে নেতাজির কথা। তাঁরা কীভাবে দেশের যুব সম্প্রদায়কে উদ্বুদ্ধ করছেন সেই কথা জানান প্রধানমন্ত্রী। বিশেষভাবে স্মরণ করলেন স্বামী বিবেকানন্দকে।
অরবিন্দ, নেতাজিকে, বিবেকানন্দকে নিয়ে বিশেষ বার্তা
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে যখন স্বাধীনতা যুদ্ধের দরকার পড়েছে তখন ঝাঁপিয়ে পড়েছেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, থেকে শুরু করে ভগৎ সিং চন্দ্রশেখর আজাদের মতো ব্যক্তিত্ব। দেশের আধ্যাত্মিকতার দিক খুলে দিয়েছেন ঋষি অরবিন্দের মতো মানুষ। দেশের যুবকদের প্রতি ক্ষেত্রে আজও পথ দেখিয়ে চলেছেন স্বামী বিবেকানন্দ। অর্থাৎ ভারতের আজকের যুবকদের আগামীর অনুপ্রেরণা এঁরাই। দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবসের আগে স্বামীজির জন্মজয়ন্তী আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আবার এই বছরই ঋষি অরবিন্দের ১৫০তম জন্ম জয়ন্তী। ২৫ তম জাতীয় যুব দিবস উৎসর্গ করছি ঋষি অরবিন্দ ও সুভ্রমন্যম ভারতীকে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, 'আমি মনে করি আমাদের দেশের নাগরিকদের শরীরটাই খালি যুবক নয়, মনটাও যুবক, তাই যুবককে সামনে এগিয়ে আসতে হবে। এতেই দেশের উন্নতি হবে।
এমএসএমইতেই লুকিয়ে আত্মনির্ভরতার দাওয়াই
তিনি
আরও
বলেন,
এমএসএমই
বিভাগ
ভারতের
জন্য
খুব
গুরুত্বপূর্ণ
হয়ে
উঠেছে,
কারণ
এটি
দেশকে
আত্মনির্ভরতার
পথে
নিয়ে
যাচ্ছে।
বিশ্বের
বিভিন্ন
প্রান্তে
শিল্পের
উন্নতি
ঘটাতে
যে
প্রযুক্তি
ব্যবহার
করা
প্রয়োজন
যা
বিশ্বকে
বদলে
দিচ্ছে।
এদিন
প্রধানমন্ত্রী
পুদুচেরিতে
উদ্বোধন
করেন
টেকনলজি
সেন্টার
ও
অডিটোরিয়াম।
এর
নাম
পেরুথলইভর
কামারাজার
মণিমণ্ডপম।