Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রাম নবমীতে করুন এই মন্ত্রগুলি জপ, জীবনের সমস্ত দুঃখ-অশান্তি মিটবে, আসবে সুখ -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রেকর্ড গড়া পবন চামলিং সম্পর্কে জেনে নিন একনজরে
দেশের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে একটানা ২৪ বছর মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে পদে থেকে রেকর্ড গড়লেন সিকিমের পবন চামলিং।
দেশের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে একটানা ২৪ বছর মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে পদে থেকে রেকর্ড গড়লেন সিকিমের পবন চামলিং। ১৯৯৪ সালে শুরু করেছিলেন কাজ। তারপর থেকে একটানা এতবছর একভাবে ক্ষমতায় রয়েছেন তিনি। কেউ তাঁকে সরাতে পারেনি। এমনকী গত বিধানসভা ভোটে ২০১৪ সালে ৩২টি বিধানভা আসনের মধ্যে ২২টি পান তাঁর দল এসডিএফ। পরে বিধায়ক সংখ্যা বেড়ে ২৯-এ পৌঁছে গিয়েছে। একনজরে জেনে নেওয়া যাক তাঁর সম্পর্কে।
নতুন রেকর্ড
জ্যোতি বসু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে ২৩ বছরের বেশি কাজ করেছেন। ১৯৭৭ সালের ২১ জুন থেকে ২০০০ সালের ৬ নভেম্বর পর্যন্ত তিনি পদে ছিলেন। সেই সময়ে ভারতের আর কোনও মুখ্যমন্ত্রীর এভাবে এতবছর পদে থাকার রেকর্ড ছিল না।
১৯৯৪ সালে দায়িত্বে আসা
এবার সেই রেকর্ড ভাঙলেন পবন চামলিং। ১৯৯৪ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রথমবার সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেন পবন চামলিং। তারপরে এদিন পদে থাকার ২৪ বছর পূর্ণ করে ফেললেন তিনি। হয়ে গেলেন সবচেয়ে বেশিদিন মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকা ভারতের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
কবি চামলিং
কবিতার জগত ভালো লাগে চামলিংয়ের। তিনি কবিতা লেখেন কিরণ ছদ্মনামে। ২০১০ সালে চামলিং কবিতার জন্য ভানু পুরস্কার পেয়েছেন। চার পুত্র, চার কন্যা ও দুই স্ত্রী মিলে চামলিংয়ের সরকার।
রাজনীতিতে হাতেখড়ি
১৯৭৩ সালে রাজনীতিতে যোগ দেন পবন চামলিং। ১৯৮৫ সালে সিকিম বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে এসডিএফ গঠন করেন চামলিং।
লিম্বুকে হারিয়ে পদে আসা
এরপরে ১৯৯৪ সালে সাঞ্চামান লিম্বুর সরকারকে সরিয়ে ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসেন। মুখ্যমন্ত্রী হন পবন চামলিং। সেই শুরু। তারপরে আর এই পদ থেকে সরেননি তিনি। লিম্বুর ১৭৯ দিনের সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন চামলিং।
জ্যোতি বসুকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন
মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে রেকর্ড গড়ার দিনে সকলকে ধন্যবান জানিয়েছেন চামলিং। সিকিমের মানুষকে বিশেষ করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এছাড়া শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রয়াত জ্যোতি বসুকে। তাঁকে মহান নেতা বলে ব্যাখ্যা করেছেন চামলিং। জ্যোতি বসুর রেকর্ড ভাঙায় নিজেকে গর্বিত বলে মনে করছেন চামলিং।
সিকিম বিধানসভায় আধিপত্য
সিকিম বিধানসভায় মোট ৩২টি আসন। তার মধ্যে ক্ষমতাসীন চামলিয়ের দল এসডিএফের হাতে রয়েছে ২৯টি আসন। বিপক্ষ ক্রান্তিকারী মোর্চার হাতে রয়েছে ২টি আসন। এবং একজন নির্দল বিধায়ক একটি আসন দখল করে রেখেছেন। তিনি আবার মুখ্যমন্ত্রী চামলিংয়ের ভাই হন।
