রাষ্ট্রপতিকেই বা ছাড়লেন কেন? অনলাইন ফুড ডেলিভারি অ্যাপ নিয়ে মোদী-মমতাকে নালিশ করে ট্রোলের শিকার বুম্বাদা
খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অভিযোগ! শুধু তাই নয়, করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছেও নালিশ। খোদ বুম্বাদার এহেন কার্যকলাপে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে বিদ্রুপ। রীতিমত হাসাহাসি বেঁধে গিয়েছে। কেউ বলছেন এটা জাতীয় ইস্যু! কেউ আবার
খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অভিযোগ! শুধু তাই নয়, করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছেও নালিশ। খোদ বুম্বাদার এহেন কার্যকলাপে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে বিদ্রুপ। রীতিমত হাসাহাসি বেঁধে গিয়েছে। কেউ বলছেন এটা জাতীয় ইস্যু! কেউ আবার বলছেন জাতীয় না, একেবারে আন্তজার্তিক ইস্যু।
রাষ্ট্রসংঘকেও ট্যাগ করা উচিৎ ছিল। কেউ আবার রাষ্ট্রপতি ছেড়ে দেওয়ার জন্যে বুম্বাদাকে ধন্যবাদ দিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে রীতিমত ভাইরাল অভিনেতার সেই অভিযোগ-পত্র। ভাবছেন তো বুম্বাদা আবার কি এমন করে বসলেন!!
অবাক হয়ে যাওয়ার মতোই কাণ্ড ঘটিয়েছে প্রসেনজিৎ
হ্যাঁ অবাক হয়ে যাওয়ার মতোই কাণ্ড ঘটিয়েছে প্রসেনজিৎ চটয়াধায়। একটি সর্বভারতীয় অনলাইন খাবার সরবরাহের অ্যাপের বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন প্রসেনজিৎ। শুধু মুখ খোলা নয়, একেবারে প্রকাশ্যে খোলা চিঠি লিখেছেন তিনি। আর বিস্তারিত সেই চিঠি সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করে এই বিষয়ে খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে টুইট করে প্রতিকার চেয়েছেন। শুধু তাই নয়, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অভিযোগ জানিয়েছেন টুইটারের মাধ্যমে। আর তা করতেই ট্রোলের শিকার 'ইন্ডাস্ট্রি'!
কিন্তু ঘটনা কি?
ঘটনা হল সুইগিতে খাবার অর্ডার দিয়েছিলেন অভিনেতা। আর এখানেই সমস্যার সূত্রপাত। অভিযোগ, অর্ডার দেওয়ার দীর্ঘক্ষণ পড়েও কোনও খাবার আসেনি। আর তা না আসায় তিনি ডেলিভারি বয়কে ফোন করেন। অভিযোগ, সে বুম্নাদাকে জানান যে খাওয়ার নাকি অনেকক্ষণ আগেই ডেলিভারি হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আদৌতে কোনও খাওয়ারই পাননি প্রশেনজিৎ। এই বিষয়টি সঙ্গে সঙ্গে সুইগিকে জানালে তাঁরা টাকাও ফেরত দিয়ে দেন। কিন্তু এরপরেও মানুষের কথা ভেবে খোলা চিঠি অভিনেতার।
সোশ্যাল মিডিয়াতে ট্যাগ মোদী-মমতাকে!
তাঁর সঙ্গে এমন হলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কি হচ্ছে! শুধু তাই নয়, অ্যাপ-নির্ভর জরুরি পরিষেবায় যথাযথ নজরদারি নিশ্চিত করা। সেদিকে তাকিয়ে খোদ প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং মমতাকে চিঠি লেখা। এক সংবাদমাধ্যমকে এমনটাই জানিয়েছেন প্রশেনজিত। আর এখানেই ট্রোলিংয়ের শুরু। বুম্বাদার সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে একের পর এক পোস্ট। যদিও সবটাই বিদ্রুপে ভরা। যদিও ওই সংবাদমাধ্যমকে প্রসেনজিত চট্টপাধ্যায় জানিয়েছেন, ওই অ্যাপ সংস্থার সঙ্গে আমার কোনও ব্যক্তিগত সমস্যা বা তাদের উপরে কোনও রাগ নেই। আগামিদিনেও ওই অ্যাপ থেকে খাবার অর্ডার দেব।