সাঁতারে রুপোর পর সোনা পেলেন মাধবন পুত্র, সাফল্যের শীর্ষে বেদান্ত
সাঁতারে রুপোর পর সোনা পেলেন মাধবন পুত্র, সাফল্যের শীর্ষে বেদান্ত
রুপোর পর এবার সোনা জিতলেন অভিনেতা মাধবনের ছেলে। বেদান্তের এই সাফল্যের জন্য খুশি বাবা-মা সহ অনুগামীরা। মাত্র ১৬ বছর বয়সে সাঁতার প্রতিযোগিতায় সোনার পদক জিতে নিলেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও পোস্ট করেন নিজেই জানালেন অভিনেতা সেকথা।
জাতীয় স্তরের সাঁতারু মাধবন পুত্র। মাত্র ১৬ বছর বয়সে একাধিক সাফল্য রয়েছে তার কাছে। তার লক্ষ্য ২০২৬ সালের অলিম্পিকে ভারতের জন্য পদক আনবেন তিনি। তাই আর এখন থেকেই এর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন সে। যদিও করোনার কারণে মুম্বাইয়ের সবচেয়ে বড় সুইমিং পুলটি বন্ধ হওয়ার কারণে তারই প্রস্তুতি কিছুটা হলেও ব্যাঘাত ঘটেছে। যদিও ছেলেরই প্রাক্টিস বন্ধ না হয়ে যায় তার জন্য মাধবন ও তাঁর স্ত্রী তাঁকে নিয়ে দুবাইতে থাকার সিদ্ধান্ত নেন। একাধিক উন্নত মানের সুইমিংপুল রয়েছে সেখানে। বলিউডের অনেকেই তাতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। রবিবার রাতে সোনার পদক পাওয়া ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন তিনি। তিনি ক্যাপশন লেখেন, 'সোনা, ভগবানের কৃপায় জয়ের ধারা অব্যাহত। আজ ৮০০ মিটারের প্রতিযোগিতায় বেদান্ত সোনা পেয়েছে। অভিভূত ও কৃতজ্ঞ।'
উল্লেখ্য, অভিনেতা আগে জানিয়েছিলেন ম্যাডি বলেন, করোনার কারণে ভারতে বড় সুইমিং পুলগুলি বন্ধ রয়েছে। কোনও প্রশিক্ষণের অভাবে যাতে ২০২৬ সালে অলিম্পিকের জন্য বেদান্তের প্রস্তুতি ব্যাহত না হয়। মুম্বাইয়ের বড় সুইমিং পুলগুলি হয় কোভিডের কারণে বন্ধ। আমরা সপরিবারে এখন দুবাইতে বেদান্তের সাথে আছি। যেখানে বড় পুল রয়েছে। যাতে তার কোন অসুবিধা না হয়। বেদান্ত এখন অলিম্পিকের কাজের দিকে মন দিয়েছে। সরিতা ও আমি ঠিক তার পাশে আছি। সে যেন বিশ্ব সাঁতারের চ্যাম্পিয়নশিপন জিতে আমাদের গর্বিত করেছে।
দর্শকদের হাসাতে ফের আসছেন মুন্নাভাই–সার্কিট জুটি, ইঙ্গিত দিলেন সঞ্জয় দত্ত
অভিনেতা আরও জানান, আমি বা আমার স্ত্রী আমরা কেউউ চায়নি যে বেদান্ত অভিনেতা হোক। অভিভাবকত্ব সম্পর্কে, ম্যাডি বলেন, আপনার সন্তানকে তাদের চারপাশের সকলের প্রতি যত্নশীল হতে উত্সাহিত করুন। বিশেষ করে যারা তাদের যেন তাঁদের দাদু-ঠাকুমার সঙ্গে এক হয়ে থাকে। যদি আপনার শিশুর গাছপালার লাগানোর দিকে ঝোক থাকে, তাঁকে তা লাগাতে সাহায্য করুন। বেদান্ত অভিনেতা না হওয়া নিয়ে মধুবন বলেন আমার কোন অনুশোচনা নেই। বেদান্ত তার নিজের পেশা নিজে খুঁজে নিয়েছে। সে তার কেরিয়ারের প্রতি অনেক ওয়াকিবহাল। সে জীবনে যেখানে যেতে চায় বা তার যা যা দরকার আমি তাই তাঁকে দেব। যতটা পারব তাঁকে সাহায্য করব।