হৃত্বিকের কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য জাভেদ আখতার হুমকি দেন কঙ্গনাকে, দাবি রঙ্গোলির
হৃত্বিকের কাছে ক্ষমা চাওয়ার জন্য জাভেদ আখতার হুমকি দেন কঙ্গনাকে, দাবি রঙ্গোলির
হৃত্বিক
রোশনের
কাছে
কঙ্গনা
রানাওয়াতকে
ক্ষমা
চাইতে
বলেছিলেন
বলিউডের
গীতিকার
জাভেদ
আখতার।
শুধু
তাই
নয়
তিনি
কঙ্গনাকে
বাড়িতে
ডেকে
হুমকিও
দিয়েছিলেন।
এমনই
দাবি
কঙ্গনার
বোন
রঙ্গোলি
চাণ্ডেলের।
তিনি
আরও
দাবি
করেছেন
যে
চিত্র
পরিচালক
মহেশ
ভাট
চপ্পল
ছুঁড়ে
মেরেছিলেন
কঙ্গনাকে,
কারণ
কঙ্গনা
আত্মঘাতী
জঙ্গির
ভূমিকায়
অভিনয়
করতে
অস্বীকার
করেছিলেন।
মোদীকে ফ্যাসিস্ট বলাতেই এই টুইট
টুইটারে এক ব্যবহারকারী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফ্যাসিস্ট বলায় রঙ্গোলি তাঁর জবাবে বলেন, ‘জাভেদ আখতার জি কঙ্গনাকে বাড়িতে ডাকে এবং রীতিমতো হুমকির স্বরে হৃত্বিকের কাছে ক্ষমা চাইতে বলেছিল, কঙ্গনা আত্মঘাতী বোমারুর চরিত্রে অভিনয় করতে অস্বীকার করায় মহেশ ভাট তাঁর দিকে চপ্পল ছুঁড়ে মেরেছিলেন, তাঁরাই নাকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফ্যাসিস্ট বলছেন, চাচা জি আপনারা দু'জনে কি তবে?'
কঙ্গনা এর আগেও জাভেদ–শাবানাকে আক্রমণ করেছেন
এর আগেও জাভেদ আখতার ও তাঁর স্ত্রী শাবানা আজমি গত বছর পুলওয়ামা হামলার পর পাকিস্তান সফর বাতিল করলে কঙ্গনার রোষের মুখে পড়েন জাভেদ আখতার। করাচি আর্ট কাউন্সিলে শাবানা আজমির বাবা সাহিত্যিক কাইফি আজমির স্মরণে দু'দিনের সাহিত্য সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই আমন্ত্রিত ছিলেন জাভেদ-শাবানা। কিন্তু পুলওয়ামা হামলায় শহিদ সিআরপিএই জওয়ানদের শ্রদ্ধা নিবেদন করতে ওই সম্মেলনে যাওয়া বাতিল করেন দু'জনই। যদিও এক সংবাদমাধ্যমে কথা বলার সময় কঙ্গনা বলেন, ‘শাবানা আজমির মতো লোকেরা সাংস্কৃতিক বিনিময় বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিলেন, এঁরাই যারা ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে দলকে প্রচার করে, উরি হামলার পরে পাকিস্তানি শিল্পীদের নিষিদ্ধ করা হলে তারা কেন করাচিতে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল? এবং এখন তারা মুখ বাঁচানোর চেষ্টা করছেন?'
শাবানা আজমিও জবাব দেন কঙ্গনাকে
এর জবাবে শাবানা বলেছিলেন যে, ‘আপনি কি সত্যিই মনে করেন এই সময়ে দাঁড়িয়ে আমার উপর ব্যক্তিগত আক্রমণ কোনও তাৎপর্যপূর্ণ হতে পারে, যেখানে পুরো দেশ আমাদের শোকের মধ্যে ডুবে রয়েছে এবং এই ভয়ঙ্কর পুলওয়ামার হামলার নিন্দা করছে। ইশ্বর তাঁর মঙ্গল করুন।'