হৃতিকের ছিল আত্মহত্যার প্রবণতা, আরও কিছু বিস্ফোরক দাবি কঙ্গনার বোনের
অবসাদ কাটাতে আফরিন খানের কাছে থেরাপিও নেন হৃতিক বলে দাবি কঙ্গনার বোনের
হৃতিক রোশান চূড়ান্ত অবসাদে ভোগেন। তাঁর মধ্যে আত্মহত্য়ার প্রবণতা বেশি। এমনই অভিযোগ কঙ্গনার বোন রংগোলীর। কঙ্গনাকে নিয়ে হৃতিক একাধিক বিস্ফোরক অভিযোগ করার পরই, পাল্টা জবাব দেন কঙ্গনার বোন রংগোলী। রংগোলার বিস্ফোরক দাবি যে ২০১৪ সালে, হৃতিকের মস্তিষ্কে একটি অপরেশন হয়। এরপর অবসাদ কাটাতে আফরিন খানের কাছে থেরাপিও নেন হৃতিক বলে দাবি কঙ্গনার বোনের। হৃতিকের আত্মহত্যার প্রবণতাও ছিল বলে দাবি করেন রংগোলী , এবিষয়ে তাঁর কাছে প্রমাণ রয়েছে বলেও দাবি করেছেন তিনি। এমনই তথ্য প্রকাশ করেছে এক প্রথমসারির ফিল্ম ম্যাগাজিন।
[আরও পড়ুন:কঙ্গনা ইস্যুতে নীরবতা ভাঙলেন হৃত্বিক রোশন, তোলপাড় স্যোশাল মিডিয়া]
এর আগেই, টানা ২ বছরের নীরবতা ভেঙে কঙ্গনা ইস্যুতে মুখ খোলেন হৃতিক। মুখ খুলেই হৃতিকের দাবি, তিনি কখনোই কঙ্গনার সঙ্গে একান্তে সাক্ষাৎ করেননি। এছাড়াও হৃতিক প্রশ্ন করেন যে, যদি এত বছরের সম্পর্কই থাকত তাঁদের মধ্যে, তাহলে কেন কোথাও কোনও ছবি বা মেমেন্টো প্রমাণ হিসাবে নেই? হৃতিকের এই দাবির প্রেক্ষিতে পাল্টা জবাব দেন কঙ্গনার আইনজীবীও।
কঙ্গনার আইনজীবী রিজওয়ান সিদ্দকির দাবি, তাঁর মক্কেল হৃতিকের সঙ্গে ডেট করছিলেন। সেই সময়ে হৃতিক বিবাহিত ছিলেন বলে কখনোই ছবি তুলতে দেওয়া হয়নি কঙ্গনাকে। এমনকি কোনও তথ্যও রাখতে দেওয়া হয়নি কঙ্গনাকে। যাতে হৃতিক নিজের ভাবমূর্তি ধরে রাখতে পারেন।
এদিকে, কঙ্গনা ইস্যুতে হৃতিকের দাবি, যে ২০১৪ সালে তাঁর পাসপোর্টে কোনওভাবেই প্যারিসের স্ট্যাম্প নেই, অথচ কঙ্গনা এর আগে দাবি করেন ২০১৪ সালে তাঁর সঙ্গে হৃতিক প্যারিসে বেড়াতে যান।