সুশান্তের মৃত্যুর দিন পুলিশের আগে ফ্ল্যাটে আসা রিয়া সহ প্রথম পাঁচজনের বয়ান রেকর্ড করবে সিবিআই
সুশান্তের মৃত্যুর দিন পুলিশের আগে ফ্ল্যাটে আসা রিয়া সহ প্রথম পাঁচজনের বয়ান রেকর্ড করবে সিবিআই
সুশান্ত সিং রাজপুতের মামলায় সিবিআই পাঁচজন প্রধান সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করবে বলে জানা গিয়েছে। যারা ওই ফ্ল্যাটে উপস্থিত ছিলেন অথবা সুশান্তের মৃত্যুর খবর শুনে মুম্বই পুলিশের আগে যাঁরা বান্দ্রার ফ্ল্যাটে গিয়েছিলেন তাঁদের। জানা গিয়েছে, অভিনেতার মৃত্যপর পর মুম্বইয়ের বান্দ্রার ফ্ল্যাটে ছুটে গিয়েছিলেন ফ্ল্যাটমেট সিদ্ধার্থ পিঠানি, অভিনেতার বান্ধবী রিয়া চক্রবর্তী, হাউস ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডা ও অভিনেতার বোন মিতু সিং সহ আরও একজন।
সিবিআইয়ের
হয়ে
তদন্ত
করবে
এমন
এক
শীর্ষ
কর্তা
জানিয়েছেন
যে
সিবিআই
প্রথমে
ওই
পাঁচজনের
বয়ান
রেকর্ড
করবে,
যাঁরা
ঘটনাস্থলে
উপস্থিত
ছিলেন।
সুশান্তের
ফ্ল্যাটে
পাঁচ
জনের
উপস্থিতির
তথ্য
মুম্বই
পুলিশ
সুপ্রিম
কোর্টের
হলফনামায়
প্রকাশ
করেছিল।
মুম্বই
পুলিশের
হলফনামা
অনুযায়ী,
সুশান্তের
মৃত্যুর
খবর
পাওয়ার
পর
পুলিশ
বান্দ্রার
ফ্ল্যাটে
পৌঁছেছিল
১৪
জুন
দুপুর
২টো
নাগাদ।
পুলিশ
সেখানে
পৌঁছে
দেখে
রিয়া,
মিতু,
স্যামুয়েল,
সিদ্ধার্থ
ও
আরও
এক
ব্যক্তি
উপস্থিত
রয়েছেন।
পুলিশ
তাঁদের
জিজ্ঞাসা
করে
যে
কেন
তাঁরা
সুশান্তের
দেহ
নামিয়ে
এনেছেন।
সুপ্রিম কোর্টে পেশ করা মুম্বই পুলিশের হলফনামায় বলা হয়েছে পুলিশ ইতিমধ্যে এই মামলা সংক্রান্ত ৫৬ জনের বয়ান রেকর্ড করেছে। বিহার সরকারের কাছে রিয়া ও তাঁর পরিবার, মিরান্ডা ও সুশান্ত–রিয়ার প্রাক্তন ম্যানেজার শ্রুতি মোদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করার পরই সরকারের পক্ষ থেকে এই মামলার তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়ার জন্য কেন্দ্রের কাছে অনুরোধ করা হয়। কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সম্মতি মেলার পর সিবিআই গত ৬ অগাস্ট সন্ধ্যায় তদন্তভারটি গ্রহণ করে।
সোমবার সিবিআই সুশান্তের বড় দিদি রাণি সিং ও বাবার বয়ান রেকর্ড করে দিল্লি ও ফরিদাবাদে। রাণির স্বামী ও পি সিং ফরিদাবাদ পুলিশের কমিশনার। সিবিআইয়ের তদন্ত অনুসারে, বাবা ও বোনের বয়ানে দাবি করা হয়েছে যে সুশান্তকে খুন করা হয়েছে এবং এটা আত্মহত্যা নয়। সিবিআইয়ের পাশাপাশি ইডিও এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে।