'আমার জন্য বাজিরাওকে এনে দিতে পারেননি বনশালী', চাঞ্চল্যকর তথ্য ঐশ্বর্যের মুখে
'হাম দিল দে চুকে সনম' ছবিতে তাঁর সঙ্গে সলমনের অনস্ক্রিন রয়াসন আজও মন ছুঁয়ে যায়। সঞ্জয়লীলা বনশালীর এই অনবদ্য ছবির অন্যতম কাণ্ডারী ছিল অ্যাশ-সলমন জুটি।
'হাম দিল দে চুকে সনম' ছবিতে তাঁর সঙ্গে সলমনের অনস্ক্রিন রয়াসন আজও মন ছুঁয়ে যায়। সঞ্জয়লীলা বনশালীর এই অনবদ্য ছবির অন্যতম কাণ্ডারী ছিল অ্যাশ-সলমন জুটি। ২০০০ সালের সেই ছবি হিট হওয়ার পর খবর উঠে আসছিল সলমন-অ্যাশকে নিয়েই সম্ভবত পরবর্তী ছবি নির্মাণ করেত চলেছেন সঞ্জয় লীলা বনশালী। সেই সময় ইতিউতি এ নিয়ে প্রসঙ্গ ওঠে 'বাজিরাও মস্তানি' ছবিটিরও। এবার সেই 'বাজিরাও মস্তানি' আর 'পদ্মাবত' নিয়ে মুখ খুললেন ঐশ্বর্য।
'হাম দিল দে চুকে সনম' ছবির পর অ্যাশের সঙ্গে 'দেবদাস' ও 'গুজারিশ' এই দুটি ছবিতে কাজ করেন সঞ্জয় লীলা বনশালী। ঐশ্বর্য বলছেন, এরপর 'পদ্মাবত ' ও 'বাজিরাও মস্তানি' ছবির জন্যও প্রস্তাব করা হয় তাঁর নাম। ছবি দুটিতে পদ্মাবতী ও মস্তানির চরিত্রে অভিনয়ের জন্য ঐশ্বর্যর কাছে প্রস্তাব পাঠান সঞ্জয় লীলা বনশালী। তবে অভিনেত্রীর আক্ষেপ 'তিনি (বনশালী) আমার জন্য উপযুক্ত বাজিরাও খুঁজে পাননি। আমাকে পদ্মাবত-এর জন্য প্রস্তাব দিলেও খিলজি পাননি সেই সময়ে। তাই দুটি ফিল্মেই আমার কাজ করা হয়নি। ..' পাশাপাশি ঐশ্বর্য জানান, সঞ্জয় লীলা বনশালীর সঙ্গে কাজ করতে তাঁর সবসময়েই ভালোলাগে।
ঐশ্বর্যর বক্তব্য ছবির কাস্টিং যদি সেভাবে ভালো না হয়, তাহলে সেই ছবি অর্থবহ হয়না। 'ফ্যানে খান' ছবির প্রচারে গিয়ে ঐশ্বর্য এই কথা বলেন। তিনি জানান, বনশালীর সঙ্গে কাজ করতে সবসময়েই তিনি আগ্রহী। উল্লেখ্য, গত ৩ রা ডিসেম্বরে মুক্তি পেয়েছে ঐশ্বর্য , অনিল কাপুর , রাজকুমার রাও অভিনীত 'ফ্যানে খান'।