মুখে ডিম ছুঁড়ে মারা হল ফরাসি প্রেসিডেন্টকে! ভাইরাল ভিডিও, জেনে নিন এই ঘটনার সত্যতা
মুখে ডিম ছুঁড়ে মারা হল ফরাসি প্রেসিডেন্টকে! ভাইরাল ভিডিও, জেনে নিন এই ঘটনার সত্যতা
সম্প্রতি বেশ কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভ জন্মেছে ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাঁক্রোনের প্রতি। আর এই সুযোগে বেশ কিছু ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়েছে। বর্তমানে তেমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, যেখানে দেখা গিয়েছে ম্যাক্রোঁর মুখে ডিম ছুঁড়ে মারা হচ্ছে।
ওই
ভিডিওর
দাবি,
হজরত
মহম্মদকে
নিয়ে
প্রেসিডেন্টের
বিতর্কিত
মন্তব্যের
পরই
তাঁর
ওপর
হামলা
করা
হয়
এবং
ফরাসি
পণ্য
বয়কটের
আহ্বান
জানানো
হয়।
যদিও
ভিডিওর
দাবি
একেবারে
অসত্য
এবং
যে
ভিডিওটি
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
ঘুরছে
তা
২০১৭
সালের
একটি
ঘটনার।
এই
ভিডিওটি
শুট
করা
হয়েছিল
ফ্রান্সে
প্রেসিডেন্সিয়াল
নির্বাচনের
আগের
দিন।
ওয়ান
ইন্ডিয়ার
পক্ষ
থেকে
খতিয়ে
দেখা
হয়
যে
এই
ভিডিওর
যে
রিপোর্ট
তার
শিরোনাম
ফ্রান্সের
কৃষিকাজ
অনুষ্ঠানে
এমানুয়েল
ম্যাক্রোঁকে
ডিম
ছুঁড়ে
মারা
হয়।
২০১৬ সালে প্যারিসে বিক্ষুব্ধ জনতা ম্যাক্রোঁর মুখে ডিম ছুঁড়ে মেরেছিল। পলিটিকো নামে এক সংবাদমাধ্যম এই খবরটি করেছিল এবং তার শিরোনাম দিয়েছিল, এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর মুখে ডিম ছুঁড়ে মারল বিক্ষুব্ধ জনতা। প্রসঙ্গত, ম্যাক্রোঁ সেই সময় পূর্ব প্যারিসের একটি দপ্তরে গিয়েছিলেন, যেখানে তিনি কিছু ক্ষুব্ধ কর্মী ও কমিউনিস্ট পার্টির বিক্ষুব্ধ সদস্যদের মুখোমুখি হন। যাঁরা তাঁর সরকারের প্রতি অসন্তোষ ছিলেন। বিক্ষুব্ধকারীরা ম্যাক্রোঁর মুখে ডিম ছুঁড়ে মারতে থাকেন এবং বহুতলে প্রবেশের সময় ম্যাক্রোঁর মুখে ডিম এসে পড়ে।
তবে এ বছর এ ধরনের কোনও ঘটনার সম্মুখিন হতে হয়নি ফরাসি প্রেসিডেন্টকে। পুরনো ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। বর্তমানে ম্যাক্রোঁ অন্য একটি কারণে বিতর্কে জড়িয়েছেন। ১৬ অক্টোবর প্যারিসের বুকে এক শিক্ষককে মাথা কেটে খুন করে এক চেচেন মুসলিম জঙ্গি। তাঁর 'অপরাধ’, পড়ুয়াদের বাক স্বাধীনতার পাঠ দিতে হজরত মহম্মদের একটি ব্যঙ্গচিত্র দেখিয়েছিলেন তিনি। ওই ঘটনাকে 'ইসলামিক মৌলবাদের’ স্বরূপ বলে তোপ দেগেছিলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তিনি ইসলামপন্থী বিচ্ছিন্নতার বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। তারপর থেকেই আসরে নেমে পরে মুসলিম দেশগুলি।
Fact Check
দাবি
Egg was thrown on French President Macron for comments on Islam
সিদ্ধান্ত
The video being shared is an old one from 2017 during the elections