দ্রুত Whatsapp-এ করে ফেলুন এই কাজ! শুধু পার্টনার নয়, Hacker রা পর্যন্ত পড়বে না আপনার Secret Chats
Whatsapp বিশ্বের সবথেকে সুরক্ষিত এবং নিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন বলে দাবি করা হয়ে থাকে। কিন্তু তাতেও সাইবার অপরাধীরা দাঁত ফোটাতে সক্ষম হয়েছে। মুহূর্তের মধ্যে হোয়াটস অ্যাপ হ্যাক করে নেওয়াটা কোনও ব্যাপার নয় হ্যাকারদের কাছে। কিন্তু
Whatsapp বিশ্বের সবথেকে সুরক্ষিত এবং নিরাপদ অ্যাপ্লিকেশন বলে দাবি করা হয়ে থাকে। কিন্তু তাতেও সাইবার অপরাধীরা দাঁত ফোটাতে সক্ষম হয়েছে। মুহূর্তের মধ্যে হোয়াটস অ্যাপ হ্যাক করে নেওয়াটা কোনও ব্যাপার নয় হ্যাকারদের কাছে। কিন্তু এই প্রতিবেদনে এমন কিছু টিপসের কথা তুলে ধরা হল।
যার মাধ্যমে আপনি আপনার প্রাইভেট কথাবার্তা দ্বিতীয় ব্যাক্তির হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন। এমনকি সাইবার অপরাধীরাও এই বিষয়ে কোনও তথ্য হাতিয়ে নিতে পারবে না। ২০১৪ সালে হোয়াটস অ্যাপ সোশ্যাল মিডিয়ার বাজারে পা রাখে। এরপর থেক এখনও পর্যন্ত দুই বিলিয়নেরও বেশী ব্যবহারকারী রয়েছে।
যদিও সমস্ত হোয়াটস অ্যাপ ব্যবহারকারী end-to-end encryption এর মাধ্যমে সুরক্ষিত রয়েছে। যা কিনা ব্যবহারকারীর কথাবার্তাকে সুরক্ষিত রাখে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে সাইবার অপরাধীরা অ্যাকাউন্টে ঢুকে পড়ে তা হ্যাক করে দিচ্ছে। সম্প্রতি বেশ কয়েকজন ব্যবহারকারী ফেক মেসেজ এবং এসএমএস পেয়েছেন।
যেখানে হ্যাকাররা সরাসরি তাঁদের হোয়াটস অ্যাপের ভিতরে ঢুকতে পারছেন। ব্যবহারকারীদের অজান্তে করা একটা ছোট্ট ভুলে হ্যাকাররা তাঁর সুবিধা নিয়েছে। এই বিষয়ে আরও বেশি করে সতর্ক হতে হবে ব্যবহারকারীদের। সাইবার অপরাধীরা যখনই আপনার ফোনে ঢুকে পড়ছে তখনই সমস্ত আপনার গোপন তথ্য পেয়ে যাচ্ছে।
এমনকি নম্বরও চলে আসছে সাইবার অপরাধীদের হাতে। আর এতে আপনার অজান্তেই হয়তো একের পর এক ব্যবহারকারীকে মেসেজ পাঠাতে পারবে ব্যবহারকারীরা। তবে এই প্রতিবেদনে যে টিপস দেওয়া হবে তা খুব সুবিধাজনক। শুধু তাই নয়, এতে আপনার হোয়াটস অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত থাকবে।
দুই ধাপ নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করুন!
খুব গুরুত্বপূর্ণ সেটিংসের মধ্যে এটি একটি। হ্যাকারদের হাত থেকে যদি আপনার হোয়াটস অ্যাপকে বাঁচাতে চান তাহলে অবস্যই এই two step verification কোডটি অ্যাক্টিভেট করার কথা বলা হয়েছে। আর আপনার অ্যাকাউন্টকে সুরক্ষিত করার জন্যে একটা কড়া পিন দিতে হবে। সেই পিনের মাধ্যমে আপনার অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে একমাত্র।
প্রকাশিত খবর বলছে two step verification করা থাকলে এসএমএস ভ্যারিফিকেশন কোড আপনার ফোনে আসলেই অ্যাকাউন্ট খুলতে শুরু করবে। এক্ষেত্রেও যদি কোনও হ্যাকার আপনার এসএমএস কোড জেনে ফেললেও আপনার কাছে আসা তথ্য না জানা পর্যন্ত কোনও হ্যাকাররা এই সুবিধা পাবে না।
কীভাবে এই সেটিং চালু করতে পারবে?
প্রথমে হোয়াটস অ্যাপ সেটিংসে যেতে হবে। এরপর অ্যাকাউন্টের উপর ট্যাপ করতে হবে। এরপর two step verification এর উপর ট্যাপ করতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপে সেটিংসকে এনবল করতে হবে। পিন দিতে হবে। আপনি সঠিক পিন দিয়েছেন কিনা টা যাচাই করার জন্যে আরও একটি পিন দিতে হবে।
প্রাইভেসি সেটিংস আরও ভালো ভাবে জেনে নিন-
হোয়াটশ অ্যাপ সেটিংসে যেতে হবে। অ্যাকাউন্টের উপর ট্যাপ করতে হবে। এবং প্রাইভেসির উপর ট্যাপ করতে পারবেন।
এরপর লাস্ট সিন, অ্যাকাউন্ট, প্রোফাইল ফটো এবং স্টেটাসের তথ্য ভালো করে চেক করতে হবে। সমস্ত কিছু ঠিক আছে কিনা চেক করে নিতে পারবেন সেখান থেকে।
যদি কোনও অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্য চাওয়া হয় তাহলে সঙে সমগে সেই অ্যাকাউন্টটিকে ব্লক করে দিন। আর হোয়াটস অ্যাপকে সমস্ত তথ্য জানান।