দেশে কমল মুদ্রাস্ফীতি! পৌঁছল ৩ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন ৬.৭৭%-এ
সেপ্টেম্বরের আগের পাঁচ মাসের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি সর্বোচ্চ থাকার পরে উৎসবের মাস অক্টোবরে তা খানিকটা কমল। সেপ্টেম্বরের যেখানে দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৭.৪১%-এ সেখানে অক্টোবরের তা কমে হয়েছে ৬.৭৭ শতাংশে। এদিন পরিসং
সেপ্টেম্বরের আগের পাঁচ মাসের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি সর্বোচ্চ থাকার পরে উৎসবের মাস অক্টোবরে তা খানিকটা কমল। সেপ্টেম্বরের যেখানে দেশে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৭.৪১%-এ সেখানে অক্টোবরের তা কমে হয়েছে ৬.৭৭ শতাংশে। এদিন পরিসংখ্যান মন্ত্রকের তরফে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
আশা করা হয়েছিল খুচরো মুদ্রাস্ফীতি কমবে
সেপ্টেম্বরের সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতির পরে ইঙ্গিত ছিল অক্টোবরে তা কিছুটা কমবে। ফলে এদিন জানা গিয়েছে অক্টোবরে খুচরো মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৬.৭৭%। ফলে তা প্রত্যাশিতই ছিল বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকরা। উল্লেখ করা প্রয়োজন যে আরবিআইও অক্টোবরের মুদ্রাস্ফীতি কমার আশা করেছিল। রবিবার এক অনুষ্ঠানে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শশীকান্ত দাস অক্টোবরের খুচরো মুদ্রাস্ফীতি যে ৭ শতাংশের নিচে নেমেছে, সে কথা উল্লেখ করেছিলেন।
আরবিআই-এর সহনশীলতার ওপরে
অক্টোবরের
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতি
৬.৭৭
শতাংশে
নেমে
আসলেও,
তা
আরবিআই-এর
সহনশীলতার
ওপরেই
রয়েছে।
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতিতে
আরবিআই-এর
সহশীলতার
সীমারেখা
হল
২-৬
শতাংশের
মধ্যে।
গত
৩
নভেম্বর
আরবিআই-এর
মানিটারি
পলিসি
কমিটি
ছয়
বছরের
মধ্যে
প্রথমবার
বৈঠকে
বসে।
প্রসঙ্গত
ছয়
বছর
আগে
মানিটারি
পলিসি
ফ্রেম
ওয়ার্ক
চালু
করা
হয়েছিল।
তবে
সেই
বৈঠকের
ব্যাপারে
সাধারণের
কাছে
তথ্য
প্রকাশ
করা
হয়নি।
তবে
মুদ্রাস্ফীতি
নিয়ে
অন্য
একটি
প্রতিবেদনে
উল্লেখ
করা
হয়েছে
মরগান-স্ট্যানলে
আশাপ্রকাশ
করেছে
২০২৩-এর
মার্চের
মধ্যে
খুচরো
মুদ্রাস্ফীতি
আরবিআই-এর
সহনশীলতার
সীমার
মধ্যে
চলে
যাবে।
কমেছে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি
অন্যদিকে অক্টোবরে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি কমে ৮.৩৯ শতাংশ হয়েছে। যা গত ১৯ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। সরকারের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী জ্বালানি ও উৎপাদিত পণ্যের দাম কমায় পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি কমেছে। প্রসঙ্গত গত ১৯ মাসের মধ্যে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি প্রথমবার সিঙ্গল ডিজিটে নেমে এসেছে। উল্লেখ করা প্রয়োজন যে ২০২১-এর মার্চে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৭.৮৯ শতাংশ। এই মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের পিছনে রয়েছে খনিজ তেল, বেসিক মেটাল, ফেব্রিকেটেড মেটাল প্রোডাক্ট, যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম, খনিজ ও টেক্সটাইলের দাম কমা।
আরবিআইকে ২০২৬-এর মার্চ পর্যন্ত সময়সীমা
কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে আরবিআইকে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির সীমা ৪ শতাংশে বেধে (কম-বেশি ২%) ফেলতে বলেছে। তবে অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছেন, অন্তত ২০২৫-এর আগে মুদ্রাস্ফীতি কোনওভাবেই আরবিআই-এর টার্গেটের মাঝামাঝি পৌঁছবে না।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি বিভিন্ন পদে! খুব তাড়াতাড়ি আবেদন করতে হবে