বাজারের অখণ্ডতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ! আদানির শেয়ারের মূল্য হ্রাস নিয়ে RBI-এর পরে এবার আশ্বাস SEBI-র
আদানির সাতটি সংস্থার শেয়ারের মূল্য প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার হ্রাস পেয়েছে। সেই পরিস্থিতি আতঙ্ক শেয়ার বাজার-সহ বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। তবে এব্যাপারে আশ্বস্ত করেছে শেয়ার বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবি।
শুরুটা হয়েছিল প্রজাতন্ত্র দিবসের সপ্তাহে। তার পরের সপ্তাহ জুড়ে আদানি গোষ্ঠীর বিভিন্ন শেয়ারের দামের পতন অব্যাহত রয়েছে। ভারতে শেয়ার বাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থায় সেবি জানিয়েছে, গত সপ্তাহে এতটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর বিভিন্ন শেয়ারে অস্বাভাবিক গতিবিধি পরিলক্ষিত হয়েছে।
এব্যাপারে সেবি বলেছে, ভারতে শেয়ার বাজার একটি নিরবচ্ছিন্ন, স্বচ্ছ্ব এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে চলেছে।
বাজারের অখণ্ডতা নিয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
শেয়ার
বাজারের
নিয়ন্ত্রক
সংস্থা
সিকিউরিটিজ
অ্যান্ড
এক্সচেঞ্জ
বোর্ড
অফ
ইন্ডিয়া
এদিন
আদানি
গ্রুপকে
নিয়ে
হিন্ডেনবার্গ
রিপোর্টের
কথা
উল্লেখ
করেছে।
তারা
বলেছে,
বাজারের
অখণ্ডতা
ও
কাঠামোগত
শক্তি
নিশ্চিত
করতে
তারা
প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ
করা
প্রয়োজন,
মার্কিন
সংস্থা
হিন্ডেনবার্গ
রিসার্চের
প্রতিবেদনের
পরে
আগানি
গোষ্ঠীর
সাতটি
শেয়ারে
১০০
বিলিয়ন
ডলারের
বেশি
ক্ষতি
হয়েছে।
রয়েছে নজরদারির ব্যবস্থা
এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমে সেবিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, তারা কোনও বিষয় নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গে পরীক্ষা করে এবং যথাযথ ব্যবস্থা নেয়। সেবির তরফে আরও দাবি করা হয়েছে, বাজারের সুশৃঙ্খল এবং দক্ষ কার্যকারিতার জন্য নির্দিষ্ট কোনও শেয়ারের ক্ষেত্রে যদি বেশি কোনও অস্থিরতা দেখা দেয়, সেক্ষেত্রে নজরদারির ব্যবস্থা রয়েছে।
আদানি গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ
আদানি গোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করে সেবি বলেছে, গত সপ্তাহে একটি ব্যবসায়িক গোষ্ঠীর শেয়ারের মূল্যে অস্বাভাবিক গতিবিধি লক্ষ্য করা গিয়েছে। এব্যাপারে তারা নিশ্চিত করছেন, যে শেয়ার বাজার একটি নিরবচ্ছিন্ন, স্বচ্ছ এবং দক্ষ পদ্ধতিতে কাজ করে এবং তারা তা করে চলেছে।
গুরুত্ব দিতে চাননি সীতারমন
শেয়ার
বাজারে
আদানি
গোষ্ঠীর
ধাক্কা
খাওয়াকে
গুরুত্ব
দিতে
চাননি
কেন্দ্রীয়
অর্থমন্ত্রী
নির্মলা
সীতারমন।
তিনি
বলেছিলেন
গত
দুদিন
ভারতের
বৈদেশিক
মুদ্রার
ভান্ডার
আট
বিলিয়ন
বেড়েছে।
তিনি
আরও
বলেছিলেন,
এই
বিষয়টি
প্রমাণ
করে
ভারত
এবং
তার
অন্তর্নিহিত
ধারনা
অটুট
রয়েছে।
আদানির
এফপিও
প্রত্যাহার
করা
নিয়ে
তিনি
বলেছেন,
এফপিওগুলি
আসে
এবং
বেরিয়ে
যায়।
তিনি
আদানি
গোষ্ঠীর
শেয়ারের
দাম
পড়ে
যাওয়া
নিয়ে
বলেছিলেন,
এইঘরনের
ওঠানামা
প্রতিটি
বাজারেই
ঘটে।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ
করা
প্রয়োজন,
২
ফেব্রুয়ারি
আদানি
এন্টারপ্রাইজেস
ঘোষণা
করে
তারা
এফপিও
প্রত্যাহার
করে
নিচ্ছে।
তারা
এও
জানায়
বিনিয়োগকারীদের
জমা
দেওয়া
টাকা
তারা
ফিরিয়ে
দেবে।
আদানি
গোষ্ঠীর
শেয়ারের
দামে
পতন
যে
ভারতের
ব্যাঙ্কিং
ব্যবস্থার
ওপরে
প্রভাব
ফেলেনি,
তা
বলতে
গিয়ে
রিজার্ভ
ব্যাঙ্ক
বলে,
বাজার
স্থিতিশীল
রয়েছে।
আরবিআই
আরও
বলে,
তারা
ব্যাঙ্কিং
সেক্টরের
ওপরে
নজর
রেখে
চলেছে।
Indian Cough Syrup: ভারতে তৈরি কাশির সিরাপে কয়েকশো শিশুর মৃত্যু! মূল্যায়ন করছে WHO