২০২০ শিবরাত্রি: শত্রু দমন ও সৌভাগ্যের উন্নতিতে কয়েকটি টিপস
ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষ চতুর্দশীতে পালিত হয় শিবরাত্রি। হিন্দু মতে এমন দিন অত্যন্ত শুভ। কথিত রয়েছে শিবরাত্রির দিন পার্বতী ও শিবের বিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল। আর এমন দিনে যেকোনও প্রার্থনাই সফল করেন শিব। একনজরে দেখে নেওয়া যাক, কোন কোন পন্থায় শিবরাত্রিতে মিলতে পারে পূণ্য।
কোষ্ঠীতে শনির অবস্থান খারাপ হলে
মহাশিবরাত্রির দিন শিবের অভিষেক পুজো করার পরামর্শ দিচ্ছেন জ্যোতিষবিদরা। এমন সমস্যা কাটাতে সরষের তেল দিয়ে শিবের স্নানের পর তাঁর পুজো করা উচিত বলে জানিয়েছেন শাস্ত্রজ্ঞরা।
রবি উজ্জ্বল করতে শিবের পুজো
ভাগ্যে রবির উজ্জ্বলতা বাড়াতে শিবের পুজো অত্যন্ত জরুরি। বলা হয় , যাঁর রবি উজ্জ্বল তাঁকে কেউ হারাতে পারে না। আর তার জন্য আজ প্রয়োজন গুড় ও তামার পাত্র দিয়ে শিবের পুজো। রবির উজ্জ্বলতায় চাকরিভাগ্যে উন্নতি থাকে বলে দাবি জ্যোতিষবিদদের ।
সুস্থ ও সুখী থাকতে শিব পুজো
শাস্ত্রজ্ঞদের মতে, সুস্থ ও সুখী থাকতে শিবের আরাধনা প্রয়োজনীয়। এজন্য কুমকুমের মাধ্যমে শিবের পূজা প্রয়োজনীয়। আর কুমকুম যদি শিবের আরাধনায় থাকে , তাহলে তার সঙ্গে অবশ্যই রাখতে হবে বেলপাতা। আ তাতেই স্বার্থকতা পায় শিবের পুজো।
মঙ্গলের অবস্থান খারাপ থাকলে
বলা
হয়
মঙ্গলের
অবস্থান
খারাপ
জায়গায়
থাকলে,
হতাশা
চেপে
ধরে।
মানুষ
কোনও
কাজ
করার
উদ্যম
পানানা।
বিভিন্ন
ক্ষেত্র
বাঁধাও
আসে।
তার
জন্য
হলুদ
দিয়ে
শিবের
পুজো
করার
পরামর্শ
দিচ্ছেন
শাস্ত্রজ্ঞরা।
পুদোর
আগে
শৃঙ্গার
অত্যন্ত
প্রয়োজন।
শত্রু নিধন ও ইচ্ছা পূরণে শিবের পুজো
বলা হয় শত্রু নিধনে ও ইচ্ছাপুরমে শিবের সামনে এদিন প্রদীপ জ্বালিয়ে মনে কথা বলা যায়। আর তার জন্য শিবরাত্রিতে উপবাস রেখে এমন আয়োজন করতে হয়। শাস্ত্রজ্ঞদের দাবি, এতে পূরণ হয় মনস্কামনা।