চাষিদের পাশে মোদী সরকার! খরিফ ফসল নিয়ে দাম বৃদ্ধি কোন পর্যায়ে এগোচ্ছে
চাষিদের পাশে মোদী সরকার! খরিফ ফসল নিয়ে দাম বৃদ্ধি কোন পর্যায়ে এগোচ্ছে
' ১৪ টি খরিফ ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ৫০-৮৩ শতাংশে। যাতে দেশের চাষিরা স্বস্তি পান।' কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকরের সঙ্গে এক সাংবাদিক সম্মেলনে হাজির থেকে একথা জানিয়েছিলেন নরেন্দ্র তোমার। করোনার লকডাউনের সঙ্গে পঙ্গপালের প্রবল দৌরাত্মের জেরে সমস্যায় পড়েছেন দেশের হাজার হাজার চাষি। এমন পরিস্থিতিতে খরিফ ফসল নিয়ে কোন কোন ব্যবস্থাপনা উঠে আসছে দেখে নেওয়া যাক।
খরিফ ফসল নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ
২০২০ সালের জন্য ১৪ টি খরিফ ফসলের দামের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বাড়িয়ে দিয়েছে কেন্দ্র। ফলে গরিব চাষিদের সমস্যা সমাধানে খানিকটা সুরাহা হবে। কোভিড ১৯ মহামারির সময় সরকারের এই অবস্থান অনেকটাই সাহায্য করেছে চাষিদের।
কিছু শস্যের দাম বেড়েই ছিল
১৭ টি নোটিফায়েড খরিফ ফসলের দাম আগের বছর থেকেই তুলনামূলক বাড়িয়ে দেওয়া ছিল। জোয়ার হাইব্রিডের দাম ২.৭৫ শতাংশ বাড়ানো হয় গতবছর। গড়ে দেখা গিয়েছে গত বছরের তুলনায় সর্বমূল্য দামে ১ শতাংশ এই বছর বাড়ানো হয়েছে খরিফের দাম।
গত ৪ বছরে কী পরিস্থিতি?
গত ৪ বছরের তুলনায় বাজরা ও ভুট্টার সর্বমোট মূল্য ৬০ শতাংশ বেড়েছে। এদিকে এবছরে ফসল থেকে 'রিটার্ন' বাজরা, কলাইয়ের ডালের মতো শস্যে সবচেয়ে বেশি আসবে বলে মনে করছে সরকার। তবে মুগ ডালের দাম সেই তুলনায় বাড়েনি বলে মনে করা হচ্ছে।
সবচেয়ে কম বেড়েছে কোন শস্যের দাম?
বাজরার দাম পর পর কয়েক বছর যেভাবে বেড়েছে তাতে যা দাম দাঁড়ায়, সেদিক থেকে সোয়াবিন, ও কলাইয়ের ডালের দাম সবচেয়ে কম বেড়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। গত ৫ বছরে সোয়াবিনের দাম ২০ শতাংশ বেড়েছে।
আর কোন ক্ষেত্রে কী পরিস্থিতি?
২১ সালের আর্থিক বছরে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ৫ শতাংশ হারে বেড়েছে। ২০২০ সালের আর্থিক বছরের প্রেক্ষিতে ১.৮৩ শতাংশ বেড়েছে এই মূল্য । এছাড়াও একাধিক খরিফ ফসলের মধ্যে তেললবীজ বেড়েছে ৬.২ শতাংশ হারে, তুলা বেড়েছে ৫ শতাংশ হারে , দানা শস্য বেড়েছে ৪.১ শতাংশ হারে।
চিন-ভারত উত্তেজনা প্রশমনে নয়া দিশা! সংঘাত প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক দিল বার্তা