শুভেন্দু আসার আগে ভাঙাবেড়িয়ায় উত্তেজনা, পুলিশের সঙ্গে তৃণমূলকর্মীদের বচসা
নন্দীগ্রামের (nandigram) ভাঙাবেড়িয়ার (bhangaberia) উত্তেজনা। এদিন সকালে তৃণমূলের (trinamool congress) পাশাপাশি বিজেপিরও (bjp) কর্মসূচি রয়েছে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর। সেখানে তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বের অনেকে পৌঁছে গ
নন্দীগ্রামের (nandigram) ভাঙাবেড়িয়ার (bhangaberia) উত্তেজনা। এদিন সকালে তৃণমূলের (trinamool congress) পাশাপাশি বিজেপিরও (bjp) কর্মসূচি রয়েছে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর। সেখানে তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বের অনেকে পৌঁছে গেলেও, ঘাসফুল শিবিরের তরফে রাস্তা অবরোধ করে জানানো হয় শুভেন্দু অধিকারীকে (suvendu adhikari) তারা ঢুকতে দেবেন না। পরে সেখানে নামে কেন্দ্রীয় বাহিনী।
বিশ্বাসঘাতক পোস্টার লাগিয়ে বিক্ষোভ তৃণমূলের
নন্দীগ্রাম দিবসে ভাঙাবেড়িয়ায় একইসঙ্গে কর্মসূচি তৃণমূল এবং বিজেপির। তবে এদিন সকালে এলাকায় আগে কর্মসূচি শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেস। সেখানে তারা রাস্তা অবরোধ করে শুভেন্দু অধিকারী বিশ্বাসঘাতক পোস্টার লাগিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। বলে শুভেন্দু অধিকারীকে তারা ঢুকতে দেবে না। যা নিয়ে উত্তেজনা ছাড়ায় গোটা এলাকা জুড়ে।
ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটিতে বিভাজন
শহিদ দিবস পালনকে ঘিরে এদিন ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটিতে বিভাজন স্পষ্ট। একদিকে রয়েছেন শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামীরা। অন্যদিকে রয়েছেন ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটিতে থাকা তৃণমূলের নেতারা। বাঙাবেড়িয়ায় শহিদ মিনারের সামনে বিজেপির নেতা-কর্মীরা পৌঁছতেই স্লোগান দিতে শুরু করেন তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। তৃণমূল এবং বিজেপি সমর্থকরা মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যান। তাঁদের মধ্যে হাতাহাতিও শুরু হয়ে যায়।
এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল
এদিকে উত্তেজনা দেখা দিতেই সেখানে পৌঁছে যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। সরিয়ে দেওয়া হয় তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের। পরিস্থিতি যাতে হাতের বাইরে না যায়, তার জন্য এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী ছাড়াও, র্যাফ, কমব্যাট ফোর্সও মোতায়েন করা হয়। রুটমার্চ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। গোটা ঘটনার ওয়েবকাস্টিং করা হয়েছে নির্বাচন কমিশনের তরফে। কমিশনের তরফ থেকে বিষয়টি নিয়ে জেলাশাসকের থেকে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে।
নন্দীগ্রামে তৃণমূল নেতৃত্বে
নন্দীগ্রাম দিবসে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এদিন সকালে সেখানে গিয়েছেন, রাজ্যের দুই মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, পূর্ণেন্দু বসু এবং সাংসদ দোলা সেন। সেখানে তাঁরা শহিদ বেদিতে মালা দিয়ে নিজেদের বক্তব্য রাখেন। শহিদ দিবসের দিন অশান্তি কাম্য নয় বলে জানিয়েছেন ব্রাত্য বসু।
বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরেও অনুরোধ ফেললেন, ভোটের মুখে মিঠুনের কোন কাজ, জল্পনা তুঙ্গে