চাকরি গেল কৈলাশ বিজয়বর্গীর! পশ্চিমবঙ্গের দায়িত্বে উত্তর প্রদেশ জয়ে খেলা দেখানো মোদী-শাহের কাছের নেতাকে
পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) দায়িত্ব থেকে কৈলাশ বিজয়বর্গীয়কে (kailash vijayvargiya) সরিয়ে দিল বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তাঁর জায়গায় দায়িত্বে আনা হয়েছে সুনীল বনসলকে (Sunil Bansal) । একইসঙ্গে সুনীল বনসলকে ওড়িশা ও
পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) দায়িত্ব থেকে কৈলাশ বিজয়বর্গীয়কে (kailash vijayvargiya) সরিয়ে দিল বিজেপির (BJP) কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। তাঁর জায়গায় দায়িত্বে আনা হয়েছে সুনীল বনসলকে (Sunil Bansal) । একইসঙ্গে সুনীল বনসলকে ওড়িশা ও তেলেঙ্গানার দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তরফে সুনীল বনসলকে জাতীয় সাধারণ সম্পাদকের পদও দেওয়া হয়েছে।
বাংলার সঙ্গে ওড়িশা ও তেলেঙ্গানার দায়িত্ব
গত
বিধানসভা
নির্বাচনের
পর
থেকে
পশ্চিমবঙ্গের
দায়িত্বপ্রাপ্ত
কৈলাশ
বিজয়বর্গীকে
এই
রাজ্যে
সেরকম
দেখা
যায়নি।
সেক্ষেত্রে
সুনীল
বনসলকে
বাংলার
পর্যবেক্ষকের
দায়িত্ব
দেওয়া
যথেষ্টই
উল্লেখযোগ্য
ঘটনা।
অন্যদিকে
আগামী
বছর
তেলেঙ্গানায়
বিধানসভা
নির্বাচন।
সেখানে
জিততে
পুরো
শক্তি
লাগাতে
চায়
গেরুয়া
শিবির।
সেখানে
প্রয়োজন
ছিল
কৌশলী
নেতার।
সেই
পরিস্থিতিতে
সফল
কৌশলবিদ
হিসেবে
যথেষ্টই
পরিচিতি
পেয়েছেন
সুনীল
বনসল।
২০১৪-র নির্বাচনে উত্তর প্রদেশে সহকারীর দায়িত্বে
২০১৪-র
লোকসভা
নির্বাচনে
জিতে
নরেন্দ্র
মোদী
প্রথমবারের
জন্য
প্রধানমন্ত্রী
হন।
সেই
নির্বাচনে
উত্তর
প্রদেশের
৮০
টি
আসনের
মধ্যে
৭৩
টিতে
জয়লাভ
করে
বিজেপি।
এই
জয়
বিজেপির
কাছে
ছিল
ঐতিহাসিক।
২০১৪-র
ওই
নির্বাচনে
সুনীল
বনসল
উত্তর
প্রদেশে
বিজেপির
তরফে
সহকারী-ইনচার্জ
হিসেবে
দায়িত্ব
পালন
করেছিলেন।
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকে পরের নির্বাচনগুলিতেও
সুনীল
বনসল
উত্তর
প্রদেশে
হওয়া
পরবর্তী
নির্বাচনগুলিতে
গুরুত্বপূর্ণ
দায়িত্ব
পালন
করেছিলেন।
দলের
তাঁর
গুরুত্বও
বাড়ে।
২০১৭
এবং
২০২২-এর
বিধানসভা
নির্বাচন
এবং
২০১৯-এর
লোকসভা
নির্বাচনে
উত্তর
প্রদেশে
বিজেপির
জয়েও
তিনি
উল্লেখযোগ্য
ভূমিকা
পালন
করেন।
২০২২-এ
উত্তর
প্রদেশ
জয়ের
পরে
সুনীল
বনসলকে
বিজেপির
কেন্দ্রীয়
নেতৃত্বের
তরফে
বাড়তি
দায়িত্ব
দেওয়া
হয়।
বিজেপিতে সাংগঠনিক সাধারণ সম্পাদকের পদ গুরুত্বপূর্ণ
বিজেপিতে
সাংগঠনিক
সাধারণ
সম্পাদকের
পদ
যথেষ্ট
গুরুত্বপূর্ণ।
আরএসএস-এর
সঙ্গে
আলোচনার
পরেই
এই
দায়িত্ব
দেওয়া
গয়
নির্দেষ্ট
কাউকে।
সাধারণভাবে
সর্বক্ষণের
প্রচারকদের
সাধারণ
সম্পাদক
সংগঠনের
দায়িত্ব
দেওয়া
হয়।
যিনি
বিজেপির
সাংঠনিক
সাধারণ
সম্পাদক
হন,
তিনি
কেন্দ্রীয়
নেতৃত্বের
চোখ,
কান,
নাক।
মমতাকে আল্লাহের সঙ্গে তুলনা! নির্মল মাজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে মামলা