কলকাতায় বিশিষ্টদের নিয়ে সভা করবেন অমিত শাহ! যাঁদের জানানো হল আমন্ত্রণ
গত মার্চের পর রাজ্য সফরে অমিত শাহ (amit shah)। দলের সাংগঠনিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে দক্ষিণবঙ্গে দুটি বৈঠক করবেন। তবে তার মধ্যে কলকাতায় বিশিষ্টদের নিয়ে সভা করবেন তিনি। ইতিমধ্যএই বিজেপি (bjp) নেতারা
গত মার্চের পর রাজ্য সফরে অমিত শাহ (amit shah)। দলের সাংগঠনিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে দক্ষিণবঙ্গে দুটি বৈঠক করবেন। তবে তার মধ্যে কলকাতায় বিশিষ্টদের নিয়ে সভা করবেন তিনি। ইতিমধ্যএই বিজেপি (bjp) নেতারা বিশিষ্টদের আমন্ত্রণ জানানো শুরু করে দিয়েছেন।
রাজ্য সফরে অমিত শাহ
মধ্যে মাত্র একটি দিন। তারপরেই দক্ষিণবঙ্গের দায়িত্ব প্রাপ্ত বিজেপি নেতাদের পরীক্ষা। প্রাক্তন সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ সাংগঠনিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করবেন। ৫ নভেম্বর তিনি পশ্চিমবঙ্গে আসবেন এবং ৬ নভেম্বর তিনি দিল্লি ফিরে যাবেন। অমিত শাহের সফর সূচিতে রয়েছে, ৫ নভেম্বর মেদিনীপুর ও রাঢ়়বঙ্গে বৈঠক আর ৬ নভেম্বর কলকাতা ও নবদ্বীপ জোনের বৈঠক।
কলকাতায় বৈঠক হবে বিশিষ্টদের সঙ্গেও
এবারের রাজ্য সফরে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন অমিত শাহ। দলীয় কর্মসূচির বাইরে গিয়ে হবে এই বৈঠক। এর জন্য বেশ কিছু ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ জানানোর কাজ শুরু করে দিয়েছে রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।
আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীকে
অমিত শাহ রাজ্যে এসে বেশ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে মত বিনিময় করবেন। তাঁর জন্য ইতিমধ্যেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীকে। সোমবার শিল্পীর বাড়িতে যান বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায়, কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয় এবং ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং।
মোহন ভাগবত গিয়েছিলেন অজয় চক্রবর্তীর বাড়িতে
তবে শুধু এবারে বিজেপির সভায় আমন্ত্রণ জানানো নয়, এর আগে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত যখন কলকাতায় এসেছিলেন, সেই সময় তিনিও অজয় চক্রবর্তীর বাড়িতে গিয়েছিলেন।
এলাকার বিশিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগের কর্মসূচি আগেই নিয়েছিল বিজেপি
শুধু এবারেই নয়, অনেক আগে থেকে এলাকার বিশিষ্ট থেকে দেশের বিশিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগের কর্মসূচি আগেই নিয়েছিল বিজেপি। গত বছর জুলাইয়ে শুরু হয়েছিল বিস্তারক কর্মসূচি। এলাকার নেতারা যেমন এলাকার বিশিষ্টদের বাড়িতে গিয়েছিলেন, ঠিক তেমনই রাজ্য নেতারা বিশিষ্টদের বাড়িতে গিয়েছিলেন। বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বিজেপির নীতি, আদর্শ ও দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা বর্ণনা করা হয়েছিল। প্রথমে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মন পাওয়া গেলে পরবর্তী সময়ে তাঁদের মাধ্যমে আরও বেশ কিছু ব্যক্তিকে গেরুয়া শিবিরে টানার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল।
২০১৯-এর ভোটের আগে ছিল সম্পর্ক অভিযান
২০১৯-এর ভোটের আগে, দেশে বিজেপির সরকারের ৪ বছর পূর্ণ হওয়ার পর শুরু করা হয়েছিল সম্পর্ক অভিযান। দেশ জুড়ে একলক্ষ গুণী ব্যক্তির কাছে পৌঁছে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল। সেই সময় মোদী সরকারের সাফল্য তুলে ধরা হয়েছিল বিশিষ্টদের সামনে।