দিলীপ ঘোষ বিদ্ধ অযোগ্য-অকর্মণ্য তোপে! সভাপতির নাম না করেই সমালোচনা চন্দ্রের
দলের রাজ্য সভাপতির সমালোচনায় মুখর হলেন এবার চন্দ্র বসু। বিজেপির সহ সভাপতি চন্দ্র বসুও টুইটারে রাজ্য সভাপতির সমালোচনা করেছেন, তবে তিনি কোনও নাম নেননি।
দলের রাজ্য সভাপতির সমালোচনায় মুখর হলেন এবার চন্দ্র বসু। বিজেপির সহ সভাপতি চন্দ্র বসুও টুইটারে রাজ্য সভাপতির সমালোচনা করেছেন, তবে তিনি কোনও নাম নেননি। এর আগে বাবুল সুপ্রিয় সরব হয়েছিলেন দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে। তাঁর টুইটকে রিটুইট করে নিজের মত পোষণ করেছিলেন বিজেপি সাংসদ স্বপন দাশগুপ্তও।
|
চন্দ্র বসুর টুইট খোঁচা
এরপর এদিন চন্দ্র বসু টুইটারে লেখেন- অযোগ্য-অকর্মণ্য ব্যক্তিরা যখন নির্বাচিত হন, তখন তাঁর কাছে থেকে আর কী আশা করা যেতে পারে। তাঁর কাছ থেকে পাওয়া যেতে পারে কেবলমাত্র কুকথা আর নেতিবাচক মানসিকতা। এর আগেও রাজ্য তিন বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের ফল প্রকাশের সরব হয়েছিলেন।
আগেও সরব হন চন্দ্র
উপনির্বাচনে তিন কেন্দ্রেই বিজেপির হারের পর চন্দ্রকুমার বসু দলের গঠনতন্ত্রে শুদ্ধিকরনের ডাক দিয়েছিলেন। বলেছিলেন গোটা দেশের রণকৌশল স্বামী বিবেকানন্দ-নেতাজি সুভাষচন্দ্রের ভূমিতে চলবে না। বাংলার জন্য পৃথক রণকৌশল তৈরি করতে হবে। তার জন্য পৃথক ভাবনা দরকার।
দিলীপ কী মন্তব্য করেন
নদিয়ার সভায় দিলীপ ঘোষ বলেছিলেন, যাঁরা আগুনি লাগাচ্ছে, সম্পত্তি নষ্ট করছে, তাদের কি বাপের সম্পত্তি এটা। এটা আমার-আপনার সম্পত্তি। অসম-উত্তরপ্রদেশে আমাদের সরকার এই বিক্ষোভকারীদের কুকুরের মতো গুলি চালিয়েছে। আমরাও সুযোগ পেলে গুলি করে মারব সরকারি সম্পত্তি ধ্বংসকারীদের।
সমালোচনা বাবুল সুপ্রিয়র
দিলীপ ঘোষের বিতর্কিত মন্তব্যের পর বাবুল সুপ্রিয় টুইট করে সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন। বিজেপি সাংসদ টুইটারে লিখেছিলেন, দিলীপ ঘোষ যা বলেছেন, তাতে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই। এটা তাঁর কল্পনা প্রসূত মন্তব্য। আমাদের সরকার অর্থাৎ অসম ও উত্তর প্রদেশের বিজেপি সরকার মানুষের উপর কখনই গুলি চালায়নি। খুবই দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করেছেন দিলীপ ঘোষ।
পাল্টা দিলীপ ঘোষের
বাবুলকে একহাত নিয়ে রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, যে যেমন বোঝে, সে তেমন বলে। তাই বাবুল সুপ্রিয় তাঁর কথার যেমন বুঝেছেন, তেমনই বলেছেন। আমার যা মনে হয়েছে, আমি তা বলেছি। আমাদের সরকার করেছে, সুযোগ পেলে আমরাও করব। তিনি গুলি-মন্তব্যের পর যে এতটুকু দমেননি, তা বুঝিয়ে দিলেন তাঁর কথায়।
সংগঠন গড়েই আচার্যের বিরুদ্ধে সরব হলেন রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়েক উপাচার্যরা