পঞ্চমদফা থেকে বিজেপির প্রচারে নয়া কৌশল, ভোটের স্লগ ওভারে অন্য গেমপ্ল্যানে গেরুয়া শিবির
আর মাঝে মাত্র ৪ দফা নির্বাচন। তারপরই ২ রা মে-র পালা। নীলবাড়ি দখলের লড়াইয়ের বিভিন্ন পার্টির যাবতীয় হিসেব নিকেশ কতটা সঠিক, তার উত্তর মিলবে সেদিনই। এদিকে, এমন এক পরিস্থিতিতে বঙ্গ বিজেপি নয়া গেমপ্ল্যানে বাকি চার দফার ভোটে বাজিমাত করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে খবর।
নতুন 'ডায়মেনশন' এ ভোট প্রচার
চতুর্থ দফা শেষ হতেই নতুন 'ডায়মনেশন' এ ময়দানে প্রচারে নামতে চলেছে বিজেপি প্রচার পারদ চড়াতে চলেছে। আর সেই জায়গা থেকেই বিভিন্ন হাইভোল্টেজ সভা সমিতি, রোড শো, 'চায়ে পে চর্চা',মধ্যাহ্নভোজের মাঝেই ' পথ সভা'র হাত ধরে প্রচার পারদ তুঙ্গে রাখতে চলেছে বিজেপি। তবে 'গ্রেটার কলকাতা'র জন্যই বিজেপি এমন স্ট্র্যাটেজি হাতে রেখেছে।
আজ থেকেই তাবড় প্রচার শুরু!
পয়লা বৈশাখের ২ দিন আগে থেকে পথসভা নিয়ে ময়দানে নামছে বিজেপি। বিভিন্ন ছোট ছোট জায়গায় পথ সভায় হাজির থাকতে চলেছে বিজেপির তাবড় 'নাম'। ১৩ এপ্রিল দমদমের পথ সভায় হাজির থাকছেন খোদ বিজেপির চাণক্য তথা দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আজ সন্ধ্যে ৭ টা থেকে ৮:১৫ পর্যন্ত দমদম বরানগরে রয়েছে অমিত শাহের পথ সভা।
ভোট কলকাতামুখী হতেই বিজেপির স্ট্র্যাটেজি বদল!
বলা হয়, দেশের কৃষ্টি ,সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র কলকাতা। সেখানে সংস্কৃতি মনস্ক মানুষের কাছে পৌঁছে যেতেই বিজেপি পথ সভার আয়োজন করছে। বড় রোড শো থেকে তাবড় সভা সমিতির মধ্যেও এই পথ সভা অনেক কম সময়ে অনেক বেশি মানুষের কাছে দলের বার্তাকে পৌঁছে দেবে বলে মনে করছেন অনেকে। তা ছাড়া প্রার্থীর প্রচারে নেমে একটি পাড়ার মানুষকে একত্রিত করে তাঁদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখার ক্ষেত্রে পথ সভা কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে বিজেপির কাছে পরীক্ষিত অস্ত্র চায়ে পে চর্চা।
দিন ২ ঘণ্টা মানুষের দুয়ারে
বিজেপি
এবার
যে
নয়া
রণকৌশল
নিয়েছে,
তাতে
আজ
থেকেই
কার্যত
তারা
ভোটারদের
দুয়ারে
২
ঘণ্টা
করে
সময়
কাটাতে
শুরু
করে
দিয়েছে।
এই
নয়া
স্ট্র্যাটেজিতে
বিজেপির
তারকারা
ঝটিকা
প্রচারে
ভোটারদের
বাড়ি
বাড়ি
যাবেন।
সকাল
৯
টা
থেকে
১১
টার
মধ্যে
এই
কর্মসূচি
চালানো
হবে
বলে
জানা
গিয়েছে।
পঞ্চম দফা ভোট কোথায়
আগামী
১৭
এপ্রিল
পঞ্চম
দফার
ভোট।
সেদিন
যে
কেন্দ্র
গুলিতে
ভোট
হবে
,
তা
হল,
উত্তর
২৪
পরগনা
জেলার
১৬টি
আসন
(বিধানসভা
কেন্দ্র
১১১
থেকে
১২৬)নদিয়া
জেলার
৮টি
আসন
(বিধানসভা
কেন্দ্র
৮৬
থেকে
৯৩)
পূর্ব
বর্ধমান
জেলার
৮টি
আসন
(বিধানসভা
কেন্দ্র
২৫৯
থেকে
২৬৬)দার্জিলিং
জেলার
সব
আসন
(বিধানসভা
কেন্দ্র
২৩
থেকে
২৭)কালিম্পং
জেলার
১টি
আসন
(বিধানসভা
কেন্দ্র
২২)
জলপাইগুড়ি
জেলার
সব
আসনে
ভোটগ্রহণ
চলবে।