ঠগ বাছতে গাঁ উজাড়! কনিষ্ক পণ্ডার পরে পূর্ব মেদিনীপুরে পদ থেকে অপসারিত আরও ২ 'দাদা' ঘনিষ্ঠ
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল (trinamool congress) সম্পাদক কনিষ্ক পণ্ডাকে বহিষ্কারের পর এবার আরও দুই শুভেন্দু অনুগামীকে (subhendu adhikari) দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল নেতৃত্ব। নন্দীগ্রামের বিধায়ক পদ থেকে শুভেন্দু অধিকার
পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল (trinamool congress) সম্পাদক কনিষ্ক পণ্ডাকে বহিষ্কারের পর এবার আরও দুই শুভেন্দু অনুগামীকে (subhendu adhikari) দল থেকে বহিষ্কার করল তৃণমূল নেতৃত্ব। নন্দীগ্রামের বিধায়ক পদ থেকে শুভেন্দু অধিকারীর ইস্তফা দেওয়ার দিনই দুই নেতাকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তবে দাদার অনুগামীরা বলছেন, এতে ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যাবে।
নামছে তাপমাত্রা, জারি শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা! উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার খবর একনজরে
তৃণমূল থেকে অপসারিত ২ শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ
পূর্ব মেদিনীপুরে শুভেন্দু অধিকারী ঘনিষ্ঠদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন কোলাঘাট ব্লক যুব তৃণমূলের সভাপতি রাজু কুণ্ডু এবং সুতাহাটা ব্লক যুব তৃণমূলের সভাপতি মহাপ্রসাদ পাত্র। বুধবার শুভেন্দু অধিকারী বিধায়ক পদে ইস্তফা দেওয়ার পরেই এই দুই নেতাকে তৃণমূল থেকে বহিষ্কারের খবর জানানো হয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি পার্থসারথি মাইতে এই দুই নেতাকে বহিষ্কারের কথা জানিয়েছেন।
মিষ্টি খাওয়ালেন বহিষ্কৃতরা
বুধবার
বহিষ্কৃত
হওয়ার
পরি
ঘনিষ্ঠদের
মিষ্টি
খাইয়েছেন
রাজু
কুণ্ডু।
তিনি
বলেছেন
দাদা
যেই
পথে
চলেছে,
সেই
লড়াইয়ের
পথে
তিনিও
থাকবেন।
২৮
অক্টোবর
কোলাঘাটে
বিজয়া
সম্মিলনী
উপলক্ষে
অরাজনৈতিক
সভা
করেছিলেন
শুভেন্দু
অধিকারী।
সেখানে
তিনি
বলেছিলেন
মানুষের
সেবা
করতে
গেলে
কোনও
পদ
লাগে
না।
সেই
সভার
মূল
উদ্যোক্তা
ছিলেন
রাজু
কুণ্ডু।
তিনি
কোলাঘাট
পঞ্চায়েত
সমিতির
সহ
সভাপতিও
বটে।
এছাড়াও
মহাপ্রসাদ
পাত্র
মহিষাদল
কিংবা
হলদিয়ায়
শুভেন্দু
অধিকারীর
সভা
কিংবা
মিছিলের
আয়োজন
করেছিলেন।
যা
নিয়ে
দলে
অভ্যন্তরে
তাঁর
বিরুদ্ধে
ক্ষোভ
বাড়ছিল।
কাজের প্রতি অবহেলার অভিযোগ
তবে বহিষ্কারের কারণ হিসেবে দাদার অনুগামী হওয়ার কথা বলা হয়নি এই দুই নেতার বহিষ্কারের ক্ষেত্রে। বলা হয়েছে, এই দুই নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হলেও, তাঁরা সঠিকভাবে তা করেননি। তাই তাঁদেরকে সরিয়ে, সহ সভাপতিদের কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
পূর্ব মেদিনীপুরে বহিষ্কার একের পর এক নেতা
গত
১৩
ডিসেম্বর
পূর্ব
মেদিনীপুরের
জেলা
তৃণমূল
সম্পাদক
কনিষ্ক
পণ্ডাকে
দল
থেকে
বহিষ্কার
করেছিল
তৃণমূল।
এর
আগে
তিনি
শুভেন্দু
অধিকারীর
নিরাপত্তা
নিয়ে
রাজ্যপালকে
চিঠি
দিয়েছিলেন।
বলেছিলেন
শুভএন্দু
অধিকারীকে
খুনের
চক্রান্ত
করা
হচ্ছে।
রাজ্য
সরকারের
স্বাস্থ্যসাথী
প্রকল্প
নিয়ে
কটাক্ষ
করেছিলেন
তিনি।
পাশাপাশি
বলেছিলেন
দিদিকে
যতক্ষণ
না
মুখ্যমন্ত্রীর
চেয়ার
থেকে
সরাতে
পারছেন,
ততক্ষণ
পর্যন্ত
আন্দোলন
চলবে
বলেও
জানিয়েছিলেন
তিনি।
বহিষ্কারের
পর
তিনি
বলেছিলেন।
পাপ
মুক্ত
হলেন।
মিষ্টিও
বিলি
করেছিলেন
তিনি।
দলে
বিদ্রোহের
আঁচ
করেই
৪
ডিসেম্বরের
ভার্চুয়াল
সভা
থেকে
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
নির্দেশ
দিয়েছিলেন
পূর্ব
মেদিনীপুরে
শুভেন্দু
ঘনিষ্ঠদের
সরাতে।
পাঁচ
ডিসেম্বর
কাঁথি,
নন্দকুমার,
নন্দীগ্রামের
ব্লক
সভাপতিদের
সরিয়ে
দেওয়া
হয়েছিল।