সাদা-লাল পতাকায় ঢাকল রাজপথ! অবরুদ্ধ ধর্মতলায় ইনসাফ সভার জায়গা বদল, তৃণমূল সরকারকে চ্যালেঞ্জ বামেদের
রানি রাসমনি রোডের ওয়াই চ্যানেলে সভা হওয়ার কথা ছিল। সকাল থেকে সেখানেই হাজির ছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, কলতান দাশগুপ্তরা। সকাল থেকেই শিয়ালহা-হাওড়া-পার্ক স্ট্রিট হয়ে মিছিল ঢুকেছে। কিন্তু বেলা বাড়তেই ভিড় উপচে পড়ে।
রানি রাসমনি রোডের ওয়াই চ্যানেলে সভা হওয়ার কথা ছিল। সকাল থেকে সেখানেই হাজির ছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, কলতান দাশগুপ্তরা। সকাল থেকেই শিয়ালহা-হাওড়া-পার্ক স্ট্রিট হয়ে মিছিল ঢুকেছে। কিন্তু বেলা বাড়তেই ভিড় উপচে পড়ে। যে কারণে সভাস্থল পরিবর্তন করতে বাধ্য হন ইনসাফ সভার সংগঠকরা। সেখান থেকেই তৃণমূলের সরকারকে উৎখাতের ডাক দিয়ে আওয়াজ ওঠে।
ইনসাফ সভার জায়গা বদল
পুলিশের অনুমতি না পাওয়া গেলেও বাম ছাত্র-যুবরা ঠিক করেছিলেন ধর্মতলায় ট্রাম টার্মিনাসের পাশে ইনসাফ সভার আয়োজন করা হবে। সেই মতো প্রস্তুতিও নেওয়া হয়। সকাল থেকে সভাস্থলে হাজির হয়ে তদারকি করছিলেন মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়, কলতান দাশগুপ্তরা। চেয়ার পেতে সামনের দিকের সভার স্থল সাজানো হয়। মীনাক্ষীরা বলেও ছিলেন, বেলা ১২ টা বাজতে জিন তারপর দেখবেন। হলও তাই। বেলা বাড়তেই ভিড় বাড়তে থাকে। বাধ্য হয়েই সভারস্থল পরিবর্তন করে নিয়ে যাওয়া হয় ধর্মতলায় কেসি দাসের দোকানের কাছে। ম্যাটাডরের ওপরে দাঁড়িয়ে বক্তারা তাঁদের বক্তব্য রাখেন।
ভিক্টোরিয়া হাউডের সামনে সভা করার চ্যালেঞ্জ
২১ জুলাই ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে সভা করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সেখানে ইনসাফ সভার আয়োজন করতে পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছিল বাম ছাত্র-যুবরা। কিন্তু অনুমতি চেয়েও পায়নি তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রশাসনের সামনেই সেই জায়গাতেই হল ইনসাফ সভা। বাম নেতাদের চ্যালেঞ্জ এরপর থেকে তারা সব সভা সমাবেশ ওই জায়গাতেই করবেন।
তৃণমূলকে উৎখাতের ডাক সেলিমের
ইনসাফ সভায় বক্তব্য রাখেন সিপিআইএম রাজ্য সম্পাদক মহঃ সেলিম। আনিস খানের মৃত্যু নিয়ে সবর বন তিনি। বলেন, এমন আওয়াজ উঠুক যেন তা ভবানী ভবন পর্যন্ত পৌঁছে যায়। সভা মঞ্চ থেকে তিনি তৃণমূল সরকারকে উৎখাতের ডাক দেন।
মঞ্চে আনিস খানের বাবা
হাওড়ায়
আনিস
খানের
পাড়া
থেকে
মঙ্গলবার
শুরু
হয়েছিল
ইনসাফ
সভার
জন্য
পদযাত্রা।
তার
শুরুতে
হাজির
ছিলেন
আনিস
খানের
বাবা
সালেম
খান।
এদিন
ইনসাফ
সভার
মঞ্চেও
দেখা
গেল
তাঁকে।
ধর্মতলার
মোড়ে
মঞ্চে
দাঁড়িয়ে
তিনি
আনিস
খানের
জন্য
ইনসাফ
চাইলেন।
সভা
থেকে
শাসকদলের
বিরুদ্ধে
কড়া
আক্রমণ
করেন
ডিওয়াইএফআই-এর
রাজ্য
সভানেত্রী
মীনাক্ষী
মুখোপাধ্যায়।
যুব
নেতা
ময়ূখ
বিশ্বাস
বলেন,
কামদুনি
থেকে
শুরু
করে
পার্ক
স্ট্রিট
কেউ
সুবিচার
পায়নি।
নিয়োগ
প্রার্থীরাও
ইনসাফ
পাননি।
সেই
সব
ইনসাফের
জন্য
এদিন
তারা
পথে
নেমেছেন।
ভিড়
নিয়ন্ত্রণে
থাকা
বাম-ছাত্র
যুবরা
বলেন,
তারা
দেখিয়ে
গিলেন
পুলিশ
চুপ
করে
দাঁড়িয়ে।
সামনে
সভা
কার্যত
বিক্ষোভের
চেহাড়া
নিয়েছে।
সরকারের
সঙ্গে
কোনও
রকমের
আপস
না
করার
সিদ্ধান্তের
কথা
জানান
তারা।