করোনা নিধনে সফল ডেক্সামেথাসন, সাফল্যকে স্বাগত জানাল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও
করোনা নিধনে ডেক্সামেথাসন, সাফল্যকে স্বাগত জানাল বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও
করোনা আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা কমাতে যুগান্তকারী নিরাময় হাতে এসেছে অক্সফোর্ডের গবেষকদের। গোটা বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছে ডেক্সামেথাসন নামে এই স্টেরয়েড ওষুধটি। এই ওষুধের সাফল্যকে সাধুবাদ জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। ইতিমধ্যেই করোনা আক্রান্ত রোগীর শরীরে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করেছে এই ওষুধ।
ডেক্সামেথাসনের প্রয়োগ
করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসায় ডেক্সামেথাসন প্রয়োগ করে সাফল্য পেয়েছেন অক্সফোর্ডের গবেষকরা। ভেন্টিলেশনে থাকা একাধিক রোগী দ্রুত সেরে উঠেছেন এমনই দাবি করেছেন গবেষকরা। অমনকী অক্সিজেন দিতে হচ্ছিল এমন রোগীও সেরে উঠেছেন বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
সাফল্যকে সাধুবাদ জানাল হু
করোনা সংক্রমণে যুগান্তকারী ওষুধের সন্ধান মেলায় উচ্ছ্বসিত বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও। হু-র ডিরেক্টর জেনারেল ডেটরস আধানম গিব্রেসিয়াস জানিয়েছেন, অত্যন্ত ইতিবচক খবর। এই সাফল্যের জন্য ব্রিটেনের গবেষকদের সাধুবাদ জানাই। এবং ব্রিটেন সরকারকেও এর জন্য সাধুবাদ জানিয়েছেন তিনি।
ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহার
অত্যন্ত সহজ লভ্য এবং কমদামি ডেক্সামেথাসন নামে এই ওষুধটি ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ১৯৬০ সাল থেকে এর প্রয়োগ হয়ে আসছে। হু-র অত্যন্ত জরুরি ওষুধের তালিকায় রয়েছে এই ডেক্সামেথাসন নামে স্টেরয়েডটি। সেকারণে ১৯৭৭ সাল থেকেই বিশ্বের সব দেশেই এই ওষুধটি সহজলভ্য।
টীকা নিয়ে গবেষণা
এখনও পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের কোনও টীকা পাওয়া যায়নি। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন আরও অন্তত এক বছর দরকার করোনার টীকা বের করতে। না না রকম পরীক্ষা নিরিক্ষার মধ্যে িদয়ে চলছে গবেষণা। বিশ্বের প্রায় সব দেশই করোনার টীকা আবিস্কারের জন্য গবেষণা শুরু করেছে।
রক্তক্ষয়ী সেনা সংঘর্ষের পর গালওয়ান উপত্যকায় প্রথমবার সার্বভৌমত্বের দাবি চিনের