লাদাখ ইস্যুতে ভারতের পাশেই মার্কিন সেনা, চিনকে চাপে রেখে মোদীকে খুল্লামখুল্লা সমর্থন ওয়াশিংটনের
ভারত-চিন সীমান্ত সংঘাতে ভারতের পাশে আমেরিকা। লাদাখে যদি ভবিষ্যতে যুদ্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, তবে ভারতীয় সেনার পাশে থাকবে মার্কিন সেনাও। হোয়াইট হাউসের গুরুত্বপূর্ণ সূত্র মারফত এমনই দাবি করা হয়েছে মার্কিন সংবাদ মাধ্যমে।
চিনকে দাদাগিরি করতে দেব না
চিফ অব স্টাফ মার্ক মিডোজকে উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা জানিয়েছে, 'চিন বা অন্য কাউকে কোনও এলাকাতেই দাদাগিরি করতে দেব না। এই বার্তা স্পষ্টই। ভারত চিন পরিস্থিতি হোক বা অন্যত্র, আমাদের সেনারও শক্তিশালী অবস্থান হবে।'
কোণঠাসা চিন
পূর্ব লাদাখের গলওয়ানে ভারতীয় সেনার সঙ্গে সংঘাতের পর থেকেই আন্তর্জাতিক বিশ্বে ক্রামাগত একঘরে করা হয়েছে চিনকে। আমেরিকা, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ন্যাটোভুক্ত দেশগুলি চিনকে সতর্ক করে। ইউরোপ থেকে এশিয়ায় সেনা সরিয়ে আনে আমেরিকা। দক্ষিণ চিন সাগরে পাঠিয়ে দেয় রণতরীও।
দক্ষিণ চিন সাগরে মার্কিন-ভারত যৌথ মহড়া
প্রসঙ্গত, এর আগে দক্ষিণ চিন সাগরে ভারত ও আমেরিকার যৌথ টহলদারির খবরে তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে এশিয়া মহাদেশের বিশাল জলসীমায়। এই দক্ষিণ চিন সাগরকে নিজেদের এলাকা বলে দাবি করে চিন। ভারত ও দক্ষিণ চিন সাগরে আমেরিকার বন্ধু রাষ্ট্রের উপর ক্রমেই আগ্রাসন বেড়েছে চিনের। এছাড়া আগে থেকেই করোনা নিয়ে বেজিংয়ের উপর খেপে ছিল ওয়াশিংয়ন। এবার এর ফল স্বরূপ, আমেরিকা পাল্টা চিনকে নিজেদের পেশী শক্তি দেখানো স্থির করল। আর এতেই প্রশান্ত মহাসাগর ও দক্ষিন চিন সাগরে এখন চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
চিনকে ঠেকাতে মার্কিন রণতরী
এদিকে চিনের রক্তচাপ বাড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহী রণতরী ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চিন সগারে উপস্থিত। শনিবার মার্কিন নৌবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, মুক্ত ও স্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিকের সমর্থনে তাদের ইউএসএস নিমিৎজ ও ইউএসএস রোনাল্ড রিগান দক্ষিণ চিন সাগরে মহড়া ও অভিযান চালিয়েছে।
চিনের বিরুদ্ধে খাপ্পা পাক জনগণ! করোনা উপেক্ষা করে ইমরান-জিনপিংয়ের বিরুদ্ধে রাস্তায় মানুষ