Covid in China: করোনায় মৃত্যু কম দেখানো হচ্ছে! চিনে আছে কি নতুন ভ্যারিয়েন্ট, বার্তা দিল WHO
চিনে করোনা ছড়িয়ে পড়লেও, সেখান থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ সেখানে পাওয়া যায়নি। তবে সেখানে করোনা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণে ঠিক কতজনের মৃত্যু হয়েছে, সেই তথ্য সঠিক পাওয়া যায়নি। এব্যাপারে বিশ্
চিনে (China) করোনা (Covid) ছড়িয়ে পড়লেও, সেখান থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ সেখানে পাওয়া যায়নি। তবে সেখানে করোনা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারণে ঠিক কতজনের মৃত্যু হয়েছে, সেই তথ্য সঠিক পাওয়া যায়নি। এব্যাপারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মনে করছে, মৃত্যুর সংখ্যা সেখানে কম করে দেখানো হচ্ছে।
জিরো কোভিড নীতি থেকে সরার পরেই ছড়িয়েছে কোভিড
২০১৯-২০২০-তে চিনে কোভিড ছড়ানোর সময় থেকেই সেখনকার সরকার জিরো কোভিড নীতি নিয়ে চলছিল। তবে সেখানকার সাধারণ মানুষের চাপে সরকার গত বছরের শেষের দিকে সেই নীতি থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়। আর তার পরেই সেখানে করোনা দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। যার জেরে হাসপাতালগুলিতে যেমন রোগীদের ঠাঁই দেওয়া যায়নি, অন্যদিকে অন্ত্যেষ্টির জায়গাগুলিতেও ছিল পরিবার-পরিজনদের ভিড়।
সঠিক তথ্য দিচ্ছে না চিন
চিনের
পরিস্থিতি
জানতে
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
প্রতিনিধিরা
চিনের
বিজ্ঞানীদের
সঙ্গে
কথা
বলেন।
এরপর
চিনের
সেন্টার
ফর
ডিজিজ
কন্ট্রোল
অ্যান্ড
প্রিভেনশন
প্রতিদিন
কোভিডে
মৃত্যুর
তথ্য
প্রকাশ
করছে।
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থার
তরফে
সাংবাদিীক
বৈঠকে
জানানো
হয়েছে,
চিন
বর্তমানে
হাসপাতালে
ভর্তি,
আইসিইউতে
ভর্তি
এবং
মৃত্যুর
যে
সংখ্যা
দেখাচ্ছে
তা
আসল
সংখ্যার
থেকে
কম।
হু-এর
মহাসচিব
টেড্রোস
আধানম
ঘেব্রেইসাস
জানিয়েছেন,
রাষ্ট্রসংধের
তরফে
চিনের
কাছ
থেকে
হাসপাতালে
ভর্তি
এবং
মৃত্যু
নিয়ে
আরও
বেশি
তথ্য
নিয়মিত
পাওয়ার
ব্যাপারে
চেষ্টা
চালিয়ে
যাওয়া
হচ্ছে।
তিনি
আরও
বলেছেন,
বিশ্ব
স্বাস্থ্য
সংস্থা
চিনে
হাসপাতালে
ভর্তি,
মৃত্যু
এবং
বুস্টার
ডোজ-সহ
সঠিক
টিকার
ব্যাপারে
গুরুত্ব
আরোপ
করেছে।
কোভিড জয়ের কথা ঘোষণা করেছিল চিন
তবে একটা সময়ে চিনের পিপলস ডেইলি নাগরিকদের আশ্বস্ত করতে জানিয়েছিল তারা কোভিড জয় করে ফেলেছে। এরপর জনগণের দাবি মতো গত মাসের শুরুতে জিরো কোভিড নীতি তুলে নেয় সেখানকার সরকার। তারপরেই সেখানে দাবানলের মতো কোভিড ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে বর্তমান সংক্রমণকে চিনে কোভিড শুরুর সময়ের পর থেকে সব থেকে বড় সংক্রমণ বলে বর্ণনা করেছেন।
নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ নেই
চিনের সেন্টার ফল ডিজিজ কন্ট্রোলের তরফে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে পাঠানো রিপোর্টে বলেছে ওমিক্রনের BA.5.2 এবং BF.7-এর প্রাধান্য রয়েছে। এছাড়া সেখানে অন্য কোনও ভ্যারিয়েন্ট নেই। বর্তমানে জিনোম সিকোয়েন্সিং রিপোর্টেও বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এখনও পর্যন্ত সব থেকে সংক্রামক হল ওমিক্রনের বর্তমান ভ্যারিসেন্ট. আপাতত তা থেকে নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্ট উদ্ভুত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।