মোদীর ধারের কাছেও নেই রাহুল, দেশে প্রাক্তন কংগ্রেস প্রধানের গ্রহণযোগ্যতা মাত্র ০.৫৮ শতাংশ!
সারা দেশে রাহুল গান্ধীর গ্রহণযোগ্যতা মাত্র ০.৫৮ শতাংশ। আইএনএস-সি ভোটার-এর সাম্প্রতিক সমীক্ষা এমনটাই জানাচ্ছে। এমনকি যেই কেরলে মোদীর গ্রহণযোগ্যতা কম সেখানেও রাহুলের গ্রহণযোগ্যতা মাত্র ৩৬.১২ শতাংশ। তামিলনাড়ুতে রাহুলের গ্রহণযোগ্যতা মাত্র ২৬.১১ শতাংশ। অসমে রাহুলের গ্রহণযোগ্যতা ১৫.৩২ শতাংশ।
৪৩.১১ শতাংশ মানুষ রাহুের কাজে খুবই অসন্তুষ্ট
সারা দেশে মাত্র ১৮.৬৩ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন যে তাঁরা রাহুল গান্ধীর কাজে খুব সন্তুষ্ট। আর মাত্র ২৫.০৬ শতাংশ মানুষ জানান যে তাঁরা মোটামুটি সন্তুষ্ট রাহুলের কাজে। এছাড়া ৪৩.১১ শতাংশ মানুষ জানান যে রাহুল গান্ধীর কাজে তাঁরা একদমই সন্তুষ্ট নন।
বিরোধীদের আশায় জল মানুষের
গত বছরের ডিসেম্বরে সিএএ নিয়ে বিরোধিতা থেকে শুরু করে এ বছরের আর্ধেক সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও দেশের পরিস্থিতি স্বভাবিক হয়নি। একের পর এক সমস্যা লেগেই রয়েছে দেশে। এই অবস্থায় বিরোধীরা আশায় বুক বেঁধেছিল যে প্রধানমন্ত্রী মোদীর উপর থেকে আস্থা উঠে যাবে মানুষের। তবে আদতে হল এর ঠিক উল্টোটা।
মোদীতে আস্থা মানুষের
দেশে করোনা প্রকোপে প্রতিদিন প্রায় কয়েকশো মানুষ মারা যাচ্ছেন। পরিযায়ী শ্রমিকদের দুর্দশার চিত্রও উঠে আসছে বারবার। এরই মধ্যে দেশের অর্থনীতির বেহাল দশা। তবে এই সব সমস্যা মেটাতেই সচেষ্ট হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর এই কথা বিশ্বাস করেন দেশের সিংহভাগ মানুষ। এমনটাই জানাচ্ছে আইএনএস-সি ভোটার-এর সাম্প্রতিক সমীক্ষা।
কংগ্রেস শাসিত রাজ্যেও মোদীর জয় জয়কার
রাজ্য ভিত্তিক হিসেব দেখতে গেলে, হিমাচল প্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর গ্রহণযোগ্যতা সব থেকে বেশি। সেখানে ৯৫ শতাংশ মানুষ মোদীর পক্ষে। এরপর মোদীর সব থেকে বেশি গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে ওড়িশা ও ছত্তিশগড়ে। প্রসঙ্গত, ২১০৮ সালে এই ছত্তিশগড়ে ১৫ বছর পর বিজেপিকে হারিয়ে কংগ্রেস ক্ষমতা দখল করে। এছাড়া কংগ্রেস শাসিত রাজস্থানেও মোদীর গ্রহণযোগ্যতা তুঙ্গে। সেখানে ৬৮.৮৪ শতাংশ মানুষ মোদীর পক্ষে।
পশ্চিমবঙ্গে জনপ্রিয়তার শিখরে মোদী! ২১-এ পদ্ম ঝড়ের আশঙ্কায় চিন্তায় মমতা