ভারতকে শায়েস্তার চেষ্টা পাকিস্তানের! তৈরি আরও একটা নতুন জঙ্গি দল
বিশ্বব্যাপী প্রবল চাপ। তারই মধ্যে পাকিস্তানে তৈরি নতুন জঙ্গি দল। ভারতে হানার জন্য এই দল তৈরি। সরকারি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, এই জঙ্গি দলের নাম অল ইন্ডিয়া লস্কর -ই-তৈবা।
বিশ্বব্যাপী প্রবল চাপ। তারই মধ্যে পাকিস্তানে তৈরি নতুন জঙ্গি দল। ভারতে হানার জন্য এই দল তৈরি। সরকারি সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, এই জঙ্গি দলের নাম অল ইন্ডিয়া লস্কর -ই-তৈবা। অনেকেই বলছেন, এটি হল আগেরটির নতুন সংস্করণ। ইতিমধ্যেই কুখ্যাত হয়ে উঠেছে লস্কর-ই-তৈবা।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, নতুন এই সংগঠনের নাম প্রকাশ্যে এসেচে ভারতীয় গোয়েন্দাদের অভিযানে। সম্প্রতি একটি হিটলিস্ট হাতে এসেছে এনআইএ-র। সূত্রের খবর অনুযায়ী, সেখানেই প্রেরকের নামের সঙ্গে জঙ্গি সংগঠনের নাম লেখা ছিল।
এই হিটলিস্টে রয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে ক্রিকেট অধিনায়ক। তালিকায় নরেন্দ্র মোদী এবং বিরাট কোহলি ছাড়াও রয়েছেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন, আরএসএস প্রধান মোহন ভগবত, লালকৃষ্ণ আডবাণী, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এবারই প্রথম কোনও জঙ্গি সংগঠনের তালিকায় এল কোন ক্রিকেটারের নাম।
এদিকে এই জঙ্গি সংগঠনের নাম সামনে আসার সঙ্গে সঙ্গে তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয়েছে। আদৌ এমন কোনও জঙ্গি সংগঠনের কোনও অস্তিত্ব আছে কিনা কিংবা কতটা পা রাখতে পেরেছে দেশের মাটিতে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সইদ, লাহোরের কোট লাখপত জেলের মধ্যে থেকেই জামাত-উদ-দাওয়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। অন্যদিকে আমেরিকা হাফিজ সইদকে গ্লোবাল টেররিস্ট হিসেবে ঘোষণা করেছে। ২০১২ সাল থেকে আমেরিকা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সইদকে ধরার। তারা ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে।
যদিও
পাকিস্তানকে
তাদের
দেশের
মাটি
থেকে
হওয়া
জঙ্গি
কার্যকলাপ
সম্পর্কে
সতর্ক
করেছে
বিশ্বের
বিভিন্ন
দেশ।
এমাসের
প্রথমের
দিকে
প্যারিস
ভিত্তিক
সংগঠন
ফিনানশিয়াল
অ্যাকশন
টাস্ক
ফোর্স
ইসলামাবাদকে
নোটিশ
দিয়েছে,
তাদের
কালো
তালিকভুক্ত
করার
ব্যাপারে
সতর্ক
করেছে।
তাতে
আরও
বলা
হয়েছে,
দেশের
জঙ্গি
সংগঠনগুলিকে
অর্থসাহায্যের
ওপর
যদি
তারা
ফেব্রুয়ারি
মধ্যে
নিয়ন্ত্রণ
আনতে
না
পারে,
তাহলে
পাকিস্তানকে
কালো
তালিকাভুক্ত
করা
হবে।
আন্তর্জাতিক
এই
সংগঠনের
হুঁশিয়ারি
অর্থ,
পাকিস্তানকে
দেওয়া
আইএমএফ,
বিশ্বব্যাঙ্ক,
এডিবি,
ইউরোপিয়ান
ইউনিয়নের
অর্থসাহায্য
বন্ধ
হয়ে
যেতে
পারে।