কোথা থেকে এল এই নোবেল করোনা ভাইরাস, দিশা দিলেন আমেরিকার গবেষকরা
করোনা ভাইরাস, যা চিন থেকে ছড়িয়ে বিশ্ব জুড়ে মহামারীর আকার নিয়েছে, তা কৃত্তিম উপায়ে অর্থাৎ ল্যাবরেটরিতে তৈরি নয়। প্রাকৃতিক বিবর্তনে এর উৎপত্তি বলে, নতুন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর বিশ্ব জুড়েই ছড়িয়ে পড়ে যে এই ভাইরাস ল্যাবে তৈরি। এব্যাপারে আমেরিকা যেমন চিনের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে, আবার চিনও আমেরিকার দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছে। নেচার মেডিসিন পত্রিকায় এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে।

প্রমাণ পাননি গবেষকরা
আমেরিকার স্ক্রিপস রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বিষয়চি নিয়ে গবেষণা চালানো হয়। গবেষকরা জানিয়েছেন, সেখানে তারা এমন কোনও প্রমাণ পাননি, যে তার থেকে বলা যায় ভাইরাস তৈরি করা হয়েছিল ল্যাবে। করোনা ভাইরাসের স্ট্রেন থেকে জিনোম সিকোয়েন্স ডেটা নিয়ে তারা তুলনামূলক পর্যবেক্ষণ করেছেন।

ছড়িয়েছে মানুষ থেকে মানুষে
পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে তার মহামারীব হওয়ার উপায়। যেভাবে মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে তা সারা বিশ্বে মহামারীর আকার নিয়েছে।

করোনা ভাইরাসের স্পাইক নিয়ে গবেষণা
করোনা ভাইরাসের উৎস এবং বিকাশ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন গবেষকরা। তবে আপাতত জানা যাচ্ছে গবেষকরা করোনা ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিন নিয়ে গবেষণা করেছেন। যা সহজেই মানব শরীরে প্রবেশ করতে সক্ষম।
গবেষণায় স্পাইক প্রোটিনের দুটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র পাওয়া গিয়েছে। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং নয়, প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে ভাইরাস মানব শরীরকে বেছে নিচ্ছে।

প্যাঙ্গোলিন থেকে আসতে পারে
গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, প্যাঙ্গোলিন থেকেও প্রথম সংক্রমণ মানব দেহে ছড়াতে পারে।