'নেপালে রয়েছে আসল অযোধ্যা, রামচন্দ্র নেপালি ছিলেন', নেপালের প্রধানমন্ত্রী ওলি ওস্কালেন নয়া বিতর্ক
ভারতকে পর্যুদস্ত কীভাবে করবেন , তার প্যাঁচ কিছুতেই কষে উঠকে পারছেন না নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি! এদিকে, নেপালের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আবেগ এই মুহূর্তে দুটি খাতে বইছে। যারমধ্যে একটি খাত চিনা কমিউনিস্ট ভাবনা, অন্যটি হিন্দুত্ব। এমন পরিস্থিতিতে এদিন নয়া বক্তব্য রেখে, পরিস্থিতি উস্কে দেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি।
ওলির দাবি
'অযোধ্যা নেপালে রয়েছে, ভারতে নেই। রামচন্দ্র ভারতীয় নন', এমন দাবি নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির। তাঁর দাবি রামচন্দ্র নেপালি ছিলেন ।তিনি এদিন নেপালের এক সংবাদ মাধ্যমে একথা জানান বলে খবর। আর নেপালের প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জেরে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়ে গিয়েছে। নেপালের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক সংঘাতের মধ্যে ওলির এই বক্তব্য প্রাসঙ্গিক বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি তাঁর ভার বিরোধিতা আরো এক প্রস্থ চারিতার্থের মাধ্যম হিসাবে এই বক্তব্যকে দেখছে ওয়াকিবহাল মহল।
নেপালের রাজনীতিতে চিনের আস্ফালন
চিনের দূত নেপালে এসে , সেদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠান্ডা করতে চাইছেন। এই দূত সম্পূর্ণভাবে ওলির সমর্থক। চিনের দূত হউ ইয়াঙ্কি নেপালের এনসিপি নেতাদের ওপর চাপ তৈরি করতে চাইছেন। সেক্ষেত্রে নেপালে চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রসঙ্গও তোলা হয়েছে চিনের তরফে। এর জবাবে নেপালের দাহাল শিবির জানিয়েছে, ওলি ছাড়াও নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি চলতে পারবে।
ওলি একঘরে
চিনের দূত নেপালে এসে , সেদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ঠান্ডা করতে চাইছে। তিনের দূত হউ ইয়াঙ্কি নেপালের এনসিপি নেতাদের এপর চাপ তৈরি করতে চাইছেন। সেক্ষেত্রে চিনের কমিউনিস্ট পার্টির প্রসঙ্গও তোলা হয়েছে চিনের তরফে। এর জবাবে নেপালের দাহাল শিবির জানিয়েছে, ওলি ছাড়াও নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি চলতে পারবে।
নেপালে হিন্দুত্ব
এদিকে, নেপাল হিন্দুরাষ্ট্র হিসাবে নিজেকে শক্তিশালী করার পযথে এগোচ্ছে। অন্যদিকে, চিনের তরফে মাওবাদের পন্থা সেখানের রাজনীতিতে তুলে ধরছে চিন। এমন সংঘাতের মধ্যে পড়ে এই মুহূর্তে নেপালে করোনার চেয়েও বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে ওলির মসনদ সংকট।