পুলিসের জালে দাউদের প্রাক্তন সহযোগী গ্যাংস্টার ইজাজ লাকড়ওয়ালা
বড় সাফল্য মুম্বই পুলিসের। বাণিজ্য নগরী থেকে গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড ডন দাউদ ইব্রাহিমের প্রাক্তন সহযোগী ইজাজ লোকড়ওয়ালা।
বড় সাফল্য মুম্বই পুলিসের। বাণিজ্য নগরী থেকে গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড ডন দাউদ ইব্রাহিমের প্রাক্তন সহযোগী ইজাজ লোকড়ওয়ালা। দাঙ্গা, প্রতারণা, খুনের চেষ্টা সহ ইজাজের বিরুদ্ধে ২৫টি মামলা রয়েছে পুলিসের খাতায়। দাউদ ইব্রাহিম এবং ছোটা রাজনের গ্যাংয়ে একসময় মুম্বই দাপিয়ে বেরাত ইজাজ।
গ্রেফতার গ্যাংস্টার
গত ৬ মাস ধরে ইজাজের সন্ধানে ছিল মুম্বই পুলিস। তার নাগাল পেতে গত ২৮ ডিসেম্বর ইজাজের মেয়েকে গ্রেফতার করা হয়। মেয়ের কাছেই পুলিস জানতে পারে ৮ জানুয়ারি পাটনা যাবে ইজাজ। পাটনায় বিহার পুলিসের সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে ইজাজকে গ্রেফতার করে মুম্বই পুলিস। তারপর ২১ দিনের ট্রানজিট রিমান্ডে তাকে বিমানে মুম্বই নিয়ে আসা হয়।
দাউদের প্রাক্তন সহযোগী
প্রথমে দাউদের হয়ে কাজ করত ইজাজ। তারপর দাউদের সঙ্গে ছোটা রাজনের দল ভাগ হয়ে যাওয়ার পর ছোটা রাজনের হয়ে কাজ শুরু করে ইজাজ। মুম্বই, দিল্লি সহ একাধিক শহরে পুলিসের কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড ডন ছিল ইজাজ। বাবা ধরা পড়তে পারে আঁচ করতে পেরে ডিসেম্বর মাসে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা করছিল ইজাজের মেয়ে সোনিয়া। মুম্বই বিমান বন্দর থেকে পুলিস সোনিয়াকে গ্রেফতার করে। তারপরেই ইজাজের নাগাল হাতে এসে পড়ে মুম্বই পুলিসের।
রেড কর্নার নোটিস
ইজাজের বিরুদ্ধে আগেই রেড কর্নার নোটিস জারি করা হয়েছিল। ২০০৪ সালে ইজাজকে গ্রেফতার করা হয়েছিল কানাডায়। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পর উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে শুরু করে সে। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে ইজাজের দাদা আকিলকে তোলা আদায়ের অভিযোগে গ্রেফতার করে পুলিস।
ফের পথে জেএনইউ, বিশ্ববিদ্যালয়ে দুষ্কৃতী হামলার প্রতিবাদে মিছিল পড়ুয়া ও শিক্ষকদের