অযোধ্যা মামলার রায়ের বিরুদ্ধে চারটি রিভিউ পিটিশন দায়ের সুপ্রিম কোর্টে
অযোধ্যা মামলার রায়ের বিরুদ্ধে চারটি রিভিউ পিটিশন দায়ের সুপ্রিম কোর্টে
বিগত দুই দশকের জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ৯ই নভেম্বর অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন বিশেষ সাংবিধানিক বেঞ্চ ওই রায়ে জানায় অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি পাবে হিন্দু পক্ষ। অন্যদিকে সুন্নি ওয়াকিফ বোর্ডকে অন্য কোনও গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় মসজিদ তৈরির জন্য বিকল্প ৫ একর জমি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এবার এই রায়ের পরিপ্রেক্ষিতেই প্রায় চারটি রিভিউ পিটিশন দায়ের হলো সুপ্রিম কোর্টে। সূত্রের খবর, অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড বা এআইএমপিএলবি-র তরফে থেকে এই রিভিউ পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। মিসবাহউদ্দিন, মাওলানা হাসবুল্লাহ, হাজী মাহবুব এবং রিজওয়ান আহমেদ সুপ্রিম কোর্টের ওই পূর্ববর্তী রায়কে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান সওয়াল করবেন বলেও জানা গেছে।
ওই আবেদনে বলা হয়েছে রায়টি বাবরি মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় "অবৈধভাবে" মন্দির তৈরির পক্ষে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে ১৯৯২ সালে মসজিদটি ধ্বংসকেও মান্যতা দেওয়া হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে বিকল্প স্থানে মুসলমানদের পাঁচ একর জমি দেওয়ার সিদ্ধান্তকে যথাযথ ন্যায়বিচার বলা যায় না।
এর আগে ২রা অক্টোবর, অযোধ্যা জমি বিরোধের মামলার আইনি উত্তরাধিকারী মাওলানা সৈয়দ আশাদ রশিদী ওই বিতর্কিত জায়গায় সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের পক্ষে রায়কে চ্যালেঞ্জ করে একটি রিভিউ পিটিশন দাখিল করেন। সূত্রের খবর, কোনও মুসলিম পক্ষের তরফ থেকে এটিই ছিল এই মামলার শুনানির পর প্রথম রিভিউ পিটিশন।
বিগত দুই দশকের জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ৯ই নভেম্বর অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার রায় দেয় সুপ্রিম কোর্ট। ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈর নেতৃত্বাধীন বিশেষ সাংবিধানিক বেঞ্চ ওই রায়ে জানায় অযোধ্যার বিতর্কিত ২.৭৭ একর জমি পাবে হিন্দু পক্ষ। অন্যদিকে সুন্নি ওয়াকিফ বোর্ডকে অন্য কোনও গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় মসজিদ তৈরির জন্য বিকল্প ৫ একর জমি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এবার এই রায়ের পরিপ্রেক্ষিতেই প্রায় চারটি রিভিউ পিটিশন দায়ের হলো সুপ্রিম কোর্টে। সূত্রের খবর, অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড বা এআইএমপিএলবি-র তরফে থেকে এই রিভিউ পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। মিসবাহউদ্দিন, মাওলানা হাসবুল্লাহ, হাজী মাহবুব এবং রিজওয়ান আহমেদ সুপ্রিম কোর্টের ওই পূর্ববর্তী রায়কে চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। আবেদনকারীদের পক্ষে আইনজীবী রাজীব ধাওয়ান সওয়াল করবেন বলেও জানা গেছে।
ওই আবেদনে বলা হয়েছে রায়টি বাবরি মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় "অবৈধভাবে" মন্দির তৈরির পক্ষে দেওয়া হয়েছে। যার ফলে ১৯৯২ সালে মসজিদটি ধ্বংসকেও মান্যতা দেওয়া হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে বিকল্প স্থানে মুসলমানদের পাঁচ একর জমি দেওয়ার সিদ্ধান্তকে যথাযথ ন্যায়বিচার বলা যায় না।
এর আগে ২রা অক্টোবর, অযোধ্যা জমি বিরোধের মামলার আইনি উত্তরাধিকারী মাওলানা সৈয়দ আশাদ রশিদী ওই বিতর্কিত জায়গায় সুপ্রিম কোর্টের রাম মন্দিরের পক্ষে রায়কে চ্যালেঞ্জ করে একটি রিভিউ পিটিশন দাখিল করেন। সূত্রের খবর, কোনও মুসলিম পক্ষের তরফ থেকে এটিই ছিল এই মামলার শুনানির পর প্রথম রিভিউ পিটিশন।